২১ জুলাই ধর্মতলার শহীদ সমাবেশে যোগদানের সমর্থনে মেমারিতে ঐতিহাসিক মিছিল।

সংবাদদাতা : ২১ জুলাই ধর্মতলার শহীদ সমাবেশে যোগদানের সমর্থনে মেমারিতে ঐতিহাসিক মিছিল। মেমারিতে তৃণমূল কংগ্রেসের ডাকে ১৯ জুলাই এক বিরাট মিছিল শহর পরিক্রমা করে। মিছিল পরিক্রমার শেষে মেমারি পুরাতন বাসস্ট্যান্ডে এক বিরাট জনসভা অনুষ্ঠিত হয়। পৌরহিত্য করেন মেমারির বিধায়ক তথা বর্ধমান জেলা প্রাথমিক বিদ্যালয় সংসদের চেয়ারম্যান মধুসূদন ভট্টাচার্য। তিনি কেন্দ্রের জনবিরোধী নীতিগুলির তীব্র সমালোচনা করেন। মা মাটি মানুষের নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের জনদরদি সরকারি প্রকল্পগুলি পেয়ে সাধারণ মানুষ কৃতার্থ হয়েছেন বলে তিনি মন্তব্য করেন। সমাবেশে উপস্থিত তৃণমূল নেতৃত্বরা জানান, মেমারি থেকে ধর্মতলার শহীদ সমাবেশে রেকর্ড সংখ্যক মানুষ যোগদান করবেন। মেমারি শহর তৃণমূল কংগ্রেসের সভাপতি বিশিষ্ট সমাজসেবী স্বপন ঘোষাল জানান, প্রাইভেট গাড়িতে ধর্মতলার সমাবেশে না গিয়ে মেমারির উপর দিয়ে যেহেতু হাওড়া গ্রামী ট্রেন যায় তাই সকলকে ট্রেনে করে যাওয়ার জন্য তিনি পরামর্শ দেন। উপস্থিত ছিলেন মেমারি পৌরসভার উপ পৌরপতি সুপ্রিয় সামন্ত, বর্ধমান জেলা পরিষদের কৃষি কর্মাধ্যক্ষ মোহাম্মদ ইসমাইল, মেমারি ১নং পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি বসন্ত রুইদাস, মেমারি শহরের তৃণমূল কংগ্রেসের যুব সভাপতি সৌরভ সাঁতরা, সন্দীপ পরামানিক, শিক্ষক নেতা মোঃ জাহাঙ্গীর। এদিনের সমাবেশে অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন বিশ্বজিৎ বাগ, অমর সাহা, বঙ্গ জননীর সভানেত্রী রুপা খাতুন প্রমুখ।