|
---|
নিজস্ব সংবাদদাতা : প্রায় ২৭০ জন ছড়াকার, কবি, গল্পকার, প্রাবন্ধিক, সাংবাদিক, সম্পাদক সমাজের বিদগ্ধ জ্ঞানী গুণী মানুষদের সমাগমে গত ১৫ই মে’২০২২ তারিখ রবিবার সকাল ১১ টা হইতে বৈকাল ৫টা পর্যন্ত অতি সুন্দর ভাবে সমাপন হলো “বাংলাদেশ ভারত মৈত্রীর ৫১ বছর”-শীর্ষক আন্তর্জাতিক সেমিনার ও বাংলাদেশ ভারত মৈত্রী উৎসব-২০২২. দমদম মিউনিসিপ্যালিটি অডিটোরিয়াম কলকাতা। সার্বিক সহযোগিতায় ছিলেন কলকাতা ঢাকা মৈত্রী পরিষদ ও দৈনিক নোয়াখালী প্রতিদিন কাগজ। আয়োজনে নোয়াখালী প্রতিদিন এর সম্পাদক রফিকুল আনোয়ার ও পশ্চিম বঙ্গ ব্যুরোর নিশীথ বরণ সিংহ রায়।
অতিথিদের সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দেন কবি ও সাহিত্যিক দিলীপ পাল ও কথাকলি সোম। বিশিষ্টজনদের মধ্যে ছিলেন বাংলাদেশ জাতীয় সংসদের সদস্য লেফটেন্যান্ট মাসুদ উদ্দিন চৌধুরী, রফিকুল আনোয়ার দৈনিক-‘নোয়াখালী প্রতিদিন’-এর সম্পাদক, নিশীথ সিংহ রায় পশ্চিম বঙ্গ ব্যুরো প্রধান, নূ্রনবী টিপু-সাধারন সম্পাদক দৈনিক নোয়াখালী প্রতিদিন, শ্রী হরেন্দ্র সিং-চেয়ারম্যান-দমদম মিউনিসিপ্যালিটি, শ্রী বরুণ নট্ট-ভাইস-চেয়ারম্যান-দমদম মিউনিসিপ্যালিটি, বিচিত্র নন্দ বারিক-সম্পাদক -দমদম টাইমস।
দুই দেশের জাতীয় সঙ্গীত দিয়ে অনুষ্ঠানের শুভ সূচনা ঘটে। মাঝে মাঝে অতিথি বরণ আবার মাঝে মাঝে বক্তব্য ও কবিতা পাঠ ও সম্মাননা জ্ঞাপন ও পুরষ্কার প্রদানের মধ্য দিয়ে এই মহতী সভা দুই দেশের কাঁটা তারের বিভেদকে উপেক্ষা করে কখন কাছাকাছি এসে গেছে দুই দেশের নক্ষত্রের এক মিলন সেতু হয়ে গেছে বোঝা যায়নি। — আপন গতিতে চলতে থাকে সভা দিলীপ পালের মত দক্ষ সঞ্চালনার গুণে।হরেন্দ্র সিং, মাসুদ উদ্দিন চৌধুরী, নূরনবী টিপু, কে. বি. এম. শহীদুল্লাহ, শ্রী বরুণ ভট্ট, রফিকুল আনোয়ার, নিশীথ সিংহ রায়, অধ্যাপক শান্তি নাথ সরকার-কল্যাণী বিশ্ববিদ্যালয়, জাসমিন মাসুদ, সাহিত্যিক অমর মিত্র, কামাক্ষা সাহা, তোফাজ্জেল হাসান, বিচিত্র নন্দ বারিক, রাজর্ষি মজুমদার, নবদিশা রাজ্য সম্পাদক-রামেন্দ্র নাথ বিশ্বাস, দিলীপ পাল প্রমূখ বিশিষ্ট ব্যক্তিত্বদের বরণ করেন যথাক্রমে-অনিন্দিতা সিংহ, দীপা দাস, আভা সরকার, সৈয়দ মিনাজ হোসেন, প্রতিভা সিংহ রায়, কস্তরি দাস, রুমা পারভীনারা, রফিকুল আনোয়ার প্রমুখ বিশিষ্ট ব্যাক্তিত্ব।কবিতা পাঠ করেন-আভা সরকার, কাবেরী সিংহ রায়, রুমা পারভীনারা, আসাদ আলী, হামিম হোসেন মন্ডল, আবদুল গফফার, মহ. মফিজুল ইসলাম, সীমা দাস, তারাশঙ্কর চক্রবর্তী, মহিবুর রহমান, প্রিয়াঙ্কা নিয়োগী, ওহিদুল ইসলাম, সুদেষ্ণা সিংহ প্রমুখ।অনুষ্ঠানে আগত সমস্ত কবি সাহিত্যিক শিল্পী বন্ধুদেরকেই সম্মাননা জ্ঞাপন, চা-টিফিন এবং দুপুরে খাওয়ার ব্যবস্থা করা হয়।এতদঞ্চলে এই অনুষ্ঠান সাধারণ মানুষের মধ্যে কৌতূহল ও আগ্ৰহের সৃষ্টি করে।