|
---|
নতুম গতি নিউজ ডেস্ক: তিনি একদিকে তৃণমূল কংগ্রেসের কাউন্সিলার,অন্যদিকে দিদিমনি তাই সন্ধ্যা হতেই তার পুরানো অভ্যাসে না গিয়ে পারেন না অভয়া বসু।জানালেন সারাদিনের যত অশান্তি এবং ঝামেলা কোথায় যেন মিলিয়ে যায় তার এই “পাঠশালাতে”এসে। সন্ধ্যায় কচিকাচারা তাদের দিদিমনিকে না পেলে অস্থির হয়ে পড়েন,আর দিদিমনিও তার এই পাঠশালাতে এসে ক্ষুদেদের না পড়ালে হয় না।দিদিমনি এবং কাউন্সিলার হয়ে দুটো কাজ সামলাচ্ছেন কিভাবে ।
অভয়া বসু জানালেন আমি রোজ সময় পাই না,তাই সপ্তাহে তিনদিন করে আমি বাচ্চাদের পড়াই।ওদের সময় দিই এবং ওদের সাথে খেলি এবং ওদের সাথে খাই।আসবার সময় রোজ ওদের সাথে মমো,চানাচুর এবং ঝালমুড়ি খাই।সবার জন্য তো পারি না তবে চেষ্টা করছি ওদের মুখে একটু হাসি ফোটাতে।আর পড়াশোনার শেষে একটু খাওয়া দাওয়া এভাবেই চলছে কুড়ি নং ওয়ার্ড কাউন্সিলার অভয়া বসুর দিন। তার জীবনসঙ্গী রাজ বসু তাকে সবসময় সাহায্য করছেন উৎসাহ দিচ্ছেন,তিনিও একজন বিখ্যাত মানুষ তাই দুই বিখ্যাত মানুষের জীবন যে অনেকটা আলাদা হবেই সেটা তো সবাই জানেন।আর অভয়া বসু ঠিক এভাবেই চলতে চান।অর্ধেক কাউন্সিলার এবং অর্ধেক দিদিমনি হয়ে।