তৃতীয় ও চতুর্থ দফায় ভোটের প্রার্থী ঘোষণার পর কুলতলিতে বিজেপির গোষ্ঠী কোন্দল প্রকাশ্যে

তৃতীয় ও চতুর্থ দফায় ভোটের প্রার্থী ঘোষণার পর কুলতলিতে বিজেপির গোষ্ঠী কোন্দল প্রকাশ্যে

    সাকিব হাসান, কুলতলী: কুলতলী বিধানসভার যুব কনভেনর উত্তম হালদার বলেন, আমরা কুলতলী বিধানসভার ১২৯ নম্বর Sc দীর্ঘদিনের ভারতীয় জনতা পার্টির সক্রিয় কর্মী এবং বিভিন্ন পদে আমরা হোল্ড করেছি বিভিন্ন সময়ে। আজকের দক্ষিণ ২8 পরগনা পূর্ব জেলার সম্মানীয় সভাপতি সুনিপ দাস মহাশয় যেভাবে ১২ টা বিধানসভার প্রার্থী ঘোষণা করেছে তার থেকে পরিষ্কার বোঝা যাচ্ছে ভারতীয় জনতা পার্টির এই জেলা থেকে একটা সিট না পায় তার একটা ঘৃণ্য চক্রান্ত করেছে। আমরা কুলতলী বিধানসভা থেকে সেই দুর্নীতিগ্রস্ত এবং ভিন্ন চক্রান্তকারী সুনিপ দাস কে অবিলম্বে তার পদত্যাগ চাই এবং সেই চক্রান্তকারীর আমরা ধিক্কার জানাই।

    কুলতলী বিধানসভায় জে মিন্টু হালদার প্রার্থী হয়েছে ২০১৯ সালে লোকসভা ভোটে যে অর্থ কেলেঙ্কারি টাকার কারণে জেল খাটলো সেই দুর্নীতিগ্রস্ত লোকটাকে আবার কুলতলী বিধানসভার প্রার্থী করা হলো। তাই কুলতলী বিধানসভার যে সমস্ত ভারতীয় জনতা পার্টির সদস্যরা আছে তাদেরকে বলব কুলতলী বিধানসভা কেউ কি যোগ্যতম প্রার্থী নেই। এখানে কাজের মানুষের থেকে কাছের মানুষকে প্রার্থী করেছে আমরা কেন্দ্রে ও রাজ্যে মেসেজ দিতে চাই ভারতীয় জনতা পার্টির নিচুস্তরের জেলা সভাপতি সুনীপ দাস যে ঘৃণ্য চক্রান্ত করছে তাদের নজরে যায়। এখনো সময় আছে এই প্রার্থী তুলে নেন এবং পূর্ব জেলার সমস্ত প্রার্থীর বিচার-বিশ্লেষণ করে আপনারা নতুন করে প্রার্থী নির্বাচন করলে এখানে ভারতীয় জনতা পার্টির সংগঠন হবে। নচেৎ এখানে যে সমস্ত প্রার্থী ব-কলমে তৃণমূলকে জেতানোর জন্য চক্রান্ত করে এই সমস্ত প্রার্থীকে দাঁড় করানো হয়েছে।

    এবং ডাক্তার অশোক কান্ডারী মত লোককে যিনি লোকসভা ভোটে প্রার্থী হয়েছিলেন আমরা চেয়েছিলাম তার মত সমাজসেবী লোক কে প্রার্থী করা হোক কিন্তু, তার মত এক সমাজসেবী মহান মানুষকে প্রার্থী করা হয়নি। তাই এখানে এক ঘৃণ্য চক্রান্ত চলছে এই জেলাজুড়ে।