সাইকেল নিয়ে দিনের পর দিন ক্যুইজে দাপিয়ে বেড়াচ্ছে তমলুকের চন্দন প্রধান

শেখ আরেফুল, পূর্ব মেদিনীপুর : ক্যুইজ যে মানুষ অনেক উন্নত করে তার উপযুক্ত প্রমান তমলুকের চন্দন প্রধান ৷ দিনের পর দিন চলছে ক্যুইজে মাধ্যমে ৷ হয়তো নেশা কিংবা পেশা ৷ কিন্তু লক্ষ্য এক যে ক্যুইজে দাপিয়ে বেড়াতে হবে ৷ সারা পূর্ব মেদিনীপুর জুড়ে সাইকেল নিয়ে চলেছেন ক্যুইজের সন্ধানে ৷ শুধুতাই নয় অনেকসময় বাসে কিংবা ট্রেনে করে পূর্ব মেদিনীপুরের বাইরে ক্যুইজে গিয়েছে বলে জানা যায় ৷ খবর সূত্রে চন্দন প্রধান আমাদের প্রতিনিধি শেখ আরেফুল কে জানান যে চন্দন প্রধান ১৯৯৯ সাল থেকে ক্যুইজ শুরু করেছেন যা এখন চলছে ও পরবর্তীতেও ক্যুইজ কে সাথে নিয়ে এগিয়ে যাবে ৷ এছাড়া চন্দন প্রধান বলেন ক্যুইজ জীবনে প্রায় ১৩৫০ টিরও বেশি ক্যুইজ মঞ্চে দাপিয়েভূ বেড়িয়েছেন ৷ ক্যুইজে গিয়ে শিক্ষার পাশাপাশি পেয়েছে ৮০০টিরও বেশি পুরস্কার ও জনগনদের অনেক আর্শিবাদ ও শুভেচ্ছা ৷ আর সেই আর্শিবাদ আজ চন্দন প্রধান কে অন্য মাত্রায় পৌছে দিচ্ছে ৷ এমনকি একদিন তমলুক থেকে সাইকেল চালিয়ে চলছে ক্যুইজের টানে হলদিয়ার পথে ৷ অর্ধেক রাস্তা পেরোতেই হঠাৎ করে মেঘের গর্জন ও বৃষ্টি হওয়ার সম্ভবনা ৷ তবুও ফিরে যায়নি বাড়ির দিকে ৷ সাইকেল চালিয়ে চলেছেন ক্লাব প্রাঙ্গনে ৷ তবে ক্যুইজ হবে কিংবা তা নিয়ে সন্দেহ ছিলো চন্দন প্রধাণের ৷ অবশেষে চন্দনের দীর্ঘযাত্রাপথ কে এক রুপ দিতে এ ঝড়বৃষ্টির মধ্যদিয়েও রাত ১১: ৩০ মিনিট পর্যন্ত ক্লাবের অডিটোরিয়ামে ক্যুইজ হয়েছে এমনটাই অভিজ্ঞতার কথার পাশাপাশি চন্দন প্রধানকে অনেক বাধা ও বিপদের অথাৎ ছিনতাই কারীর হাতে পড়েছে বলে এমনটাই অভিজ্ঞতার কথা তুলে ধরছেন ৷ পরিশেষে বলেন , ক্যুইজ কোনোদিন খালি হাতে কাউকে ফেরায় না তাই আমার ক্যুইজের প্রতি এত আকৃষ্ট ৷ এছড়া উঠতি ক্যুইজাদের প্রতি অনেক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানাই , এবং তারা যেনো ক্যুইজ কে সামনে রেখে এগিয়ে যেতে পারে এই কামনা করি ৷