|
---|
নতুন গতি, ওয়েব ডেস্ক: দীর্ঘ ৫ সপ্তাহ থেকে ভারত চিনের সীমান্ত লাদাকে হিংসা তৈরি হতেই আছে দুই দেশের মধ্যে। চীন ভারতের সামান্য দুর্বলতার সুযোগ নিয়ে ভারতের ৬২ কিমি জায়গায় দখল করে নিয়েছে। মোতায়েন করে রেখেছে বেশি পরিমাণ সেনা। ভারতের তরফে শান্তি বাজায় রেখে ভারতের সীমান্ত থেকে চিন কে বেরিয়ে যেতে বললে চিন কোনো মতেই রাজি না যার কারণে দুই দেশের মধ্যে যুদ্ধের মতো পরিস্থিতি হয়ে গেছে।
১৫ তারিখ রাতে ভারত ও চিনের মুখোমুখি সংঘর্ষে ভারতের একজন কর্নেল সহ দুই জন সেনা শহিদ হয় বলে ঘোষণা হয় কিন্তু তার পরের দিনই ২০ জন যেন শহিদ হয়েছে বলে জানা যায়। ভারতীয় কিছু সংবাদ মাধ্যমে বলা হয় যে সেদিন রাতে চিনের ৪০ জন সেনা মারা যায়, তবে এটা আদৌ কি সত্যি তা এখনো জানা যায়নি।
ভারতীয় ২০ জন সেনা শহীদের মধ্যে আছে বাংলার দুইজন, একজন বীরভূম জেলার মোহাম্মদ বাজারের বীর সন্তান রাজেশ ওরাং। মুখ্যমন্ত্রীর তরফে রাজেশ ওরাং এই পরিবার কে ৫ লক্ষ টাকা ও পরিবারের একজনের চাকরির ব্যবস্থা করে দেন মুখ্যমন্ত্রী। এদিন তৃণমূল মন্ত্রী অনুব্রত মণ্ডল পরিবারের হাতে ৫ লক্ষ টাকার চেক হতে তুলে দেন ও যেকোন পরিস্থিতি তৃণমূল সরকার পাশে আছে বলে তিনি জানান।
দুই দেশের মধ্যে এই রকম পরিস্থিতিতে দেশের প্রধানমন্ত্রী, সুরক্ষা মন্ত্রী, পদে থাকা কেন্দ্র মন্ত্রীরা মুখ খোলেন নি। চিনের এই হামলাকে পূর্ব পরিকল্পিত হামলা বলে টুইট করে মন্তব্যে করেন রাহুল গাঁধী।