|
---|
নতুন গতি নিউজ ডেস্ক, ডায়মন্ড হারবার:
পশ্চিমবঙ্গ স্বাস্থ্য দপ্তরের ECG টেকনিশিয়ান পদে আসেন কামরুল করিম। ১৯৯৯ সাল থেকে ২০০৭ অবধি চুক্তিভিত্তিক কর্মী হিসেবে কাজ করেন ডায়মন্ড হারবার সাব ডিভিশনাল হসপিটালে। পরবর্তী ০৫/০৩/২০০৮ স্বাস্থ্য দপ্তরের নির্দেশিকা অনুযায়ী ১৭/০৫/২০০৭ তারিখ থেকে স্থায়ী কর্মী হিসেবে নিযুক্ত হন। ৩১/১২/২০১৫ তারিখে স্থায়ী কর্মী হিসেবে অবসর গ্রহণ করেন।
প্রকাশ থাকে যে, পেনশন পাওয়ার জন্য নূন্যতম 10 বছর স্থায়ী কর্মচারী হিসেবে কাজ করা আবশ্যক। কিন্তু তিনি স্থায়ী কর্মী হিসেবে স্বাস্থ্য দপ্তরে 8 বছর 7 মাস কাজ করেন। চাকরি জীবনে অবসর গ্রহণের পর পেনশন একমাত্র সম্বল হয়ে উঠে প্রত্যেক চাকুরিজীবীর ক্ষেত্রে। তিনি তা না পাওয়ায় পশ্চিমবঙ্গ প্রশাসনিক ট্রাইবুনাল ন্যায্য বিচারের আশায় দ্বারস্থ হন। পশ্চিমবঙ্গ প্রশাসনিক ট্রাইবুনাল এর সুনামধন্য আইনজীবী মাসুদ করিম সাহেব ও M.K. Associates উনার হয়ে ন্যায্য বিচার পাইয়ে দিতে সর্বত্র সাহায্য করেন।
দীর্ঘদিন বিচার প্রক্রিয়া চলার পর ০১/০৩/২০১৯ তারিখে আইনজীবী মাসুদ করিম, আইনজীবী মফেককেরুল ইসলাম, সৈয়দ মুর্শিদ আলম , আইনজীবী সিরাজুল হক, ও আইনজীবী সত্য সুন্দর মন্ডল পেনশন পাইয়ে দিতে সক্ষম হন।
পশ্চিমবঙ্গ প্রশাসনিক ট্রাইবুনাল তিন মাসের মধ্যে সমস্ত দিক খতিয়ে পেনশন দেওয়ার ব্যবস্থা করতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করতে স্বাস্থ্য দপ্তরের নির্দেশ দেন। কামরুল করিম সাহেব বলেন-
অবসর গ্রহণ করার পর মানসিকভাবে এবং আর্থিক দিক দিয়ে দুর্বল হয়ে পড়ে ছিল আমি সহ আমার পরিবার সঠিক পরামর্শ ও আইনি সাহায্য মাসুদ সাহেব না করলে আমি হয়তো আমার পরিবার নিয়ে আর্থিক অনটন এ জড়িয়ে পড়তাম! আমি আমার উকিল বাবু সহ M.K Associates কে অসংখ্য ধন্যবাদ !এর সহিত ওনাদের মঙ্গল কামনা করি,
আইনজীবী মাসুদ করিম সাহেব বলেন-
একজন আইনজীবী হিসাবে সাধারণ মানুষকে ন্যায্য বিচার পাইয়ে দেওয়া প্রকৃত আইনজীবীর কাজ এবং সর্বদা সেই সমস্ত মানুষের পাশে থাকবো যারা আইনি জটিলতায় জড়িয়ে আছেন।