দার্জিলিং এ থাকা খাওয়ার থেকে যাতায়াত ভাড়া প্রায় দ্বিগুণ, বাজেট ফেল অনেকেরই

দার্জিলিং: দার্জিলিং ভ্রমণ করেন নি এরকম বাঙালির সংখ্যা হাতে গোনা। বাঙ্গালীদের সেরা ভ্রমণ স্থল দার্জিলিং। গরমের পারদ যত বাড়ছে দার্জিলিংয়ে পর্যটকদের আনাগোনা বেড়ে গিয়েছে। দার্জিলিং মানেই টাইগার হিল, ম্যাল, তুষারশুভ্র কাঞ্চনজঙ্ঘা , চিড়িয়াখানা অনেক কিছু। গোটা দার্জিলিং জুড়ে পর্যটকদের আনাগোনা চলছে।

    দার্জিলিং এর প্রধান ব্যবসা চা এবং ট্যুরিজম। করোনার কারণে দার্জিলিংয়ের পর্যটন ব্যবসা লাটে উঠেছিল । পরিস্থিতি এখন স্বাভাবিক পর্যটকদের আনাগোনা বেড়ে গিয়েছে। পর্যটকদের আনাগোনা মানে দার্জিলিংয়ের পর্যটন ব্যবসা জমজমাট,অর্থনৈতিক শ্রীবৃদ্ধি আবার হাসি ফুটেছে পর্যটন ব্যবসায়ীদের মুখে।

    দার্জিলিং শহরটি যথেষ্ট প্রাণবন্ত শহর, সূর্যোদয়ের পর থেকেই চলে চরম ব্যস্ততা। পর্যটকদের আনাগোনা বৃদ্ধি পাওয়ার কারণে ব্যস্ততা আরো বেড়ে গিয়েছে বর্তমানে।২০২০ সালে শৈলশহর দার্জিলিং এর জনসংখ্যা ছিল ২০ লক্ষ্য, যার মধ্যে শহরে বাস করত ৭ লক্ষ্য, পার্শ্ববর্তী এলাকাগুলিতে ১১ লক্ষ্য।

    দার্জিলিংয়ের অফবিট এলাকাগুলিতে পর্যটকদের আনাগোনা বেড়ে গিয়েছে। দুই বছর করোনার কারণে গৃহবন্দী ছিল মানুষ। পরিস্থিতি স্বাভাবিক হওয়ার কারণে প্রচুর মানুষের সমাগম ঘটেছে দার্জিলিঙে। বিভিন্ন দোকানগুলিতে, রেস্তোরাঁগুলি তে প্রতিদিনই দেখা যাচ্ছে পর্যটকদের ভিড়। এককথায় দার্জিলিং জমজমাট।
    তবে এবার দার্জিলিং ভ্রমণের ক্ষেত্রে পর্যটকদের দ্বিগুণ ভাড়া গুনতে হচ্ছে। জ্বালানির দাম বৃদ্ধি কারণে আই পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে এমনটাই অনেকে মনে করছেন।তাই দার্জিলিং ভ্রমনে এইবার অনেকেরই বাজেট ফেল হয়ে যাচ্ছে। থাকা খাওয়ার ভাড়া থেকে গাড়িভাড়া দ্বিগুণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।