|
---|
নিজস্ব প্রতিবেদক:-কোচবিহারের (coochbehar) তুফানগঞ্জে (tufangung) মূক ও বধির (deaf and dumb) নাবালিকার (minor girl) শ্লীলতাহানির অভিযোগ (molestation)। ঘটনার পরে তুফানগঞ্জ থানায় অভিযোগ দায়ের করেছে নির্যাতিতার পরিবার। তিনজন যুবকের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের হয়েছে। পুলিশ (Police) ইতিমধ্যে একজনকে গ্রেফতার করেছে। বাকি দু’জনের খোঁজ চলছে।কোচবিহারের তুফানগঞ্জ থানা এলাকায় এক মূক ও বধির নাবালিকাকে শ্লীলতাহানির অভিযোগ উঠেছে। পরিবারের অভিযোগ, গতকাল সন্ধেবেলা স্থানীয় এক আত্মীয়ের বাড়িতে মেয়েটি যাওয়ার সময় ঘটনাটি ঘটেছে। সন্ধে ছয়-সাড়ে ছ’টা নাগাদ নাবালিকা একা বাড়ি থেকে বিরেিয়ে কিছুটা এগোনোর পরই তার পিছু নেয় তিন যুবক। তারপর জোর করে ওই নাবালিকাকে তুলে নিয়ে একটি ফাঁকা মাঠে তার শ্লীলতাহানি করার অভিযোগ অভিযুক্ত তিন যুবকের বিরুদ্ধে। ঘটনার পরই নির্যাতিতার পরিবারের পক্ষে তুফানগঞ্জ থানায় অভিযোগ দায়ের করা হয়।থানায় নির্যাতিতার পরিবারের পক্ষ তুফানগঞ্জ থানায় অভিযোগের পরই পুলিশ অভিযুক্ত তিন যুবকের বিরুদ্ধে খোঁজ শুরু করে। এদিন পুলিশ অভিযুক্তদের একজনকে গ্রেফতার করেছে। তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ করে বাকি দু’জনের খোঁজও চলছে। গ্রেফতার হওয়া অভিযুক্ত যুবককে এদিন পুলিশের তরফে আদালতে তোলা হয়।হাঁসখালি, পিংলা থেকে বোলপুর রাজ্যের বিভিন্ন জায়গা থেকে একাধিক ধর্ষণ, শ্লীলতাহানির অভিযোগ উঠেছে গত কয়েকদিন ধরে। গতকাল রাতেই শান্তিনিকেতন (Shantiniketan)। চড়কমেলা থেকে ফেরার পথে আদিবাসী নাবালিকাকে তুলে নিয়ে গিয়ে গণধর্ষণের অভিযোগ উঠল পাঁচজনের বিরুদ্ধে। হাসপাতালে ভর্তি নির্যাতিতা। নির্যাতিতার গ্রামে যান বীরভূমের (Birbhum) পুলিশ সুপার নগেন্দ্রনাথ ত্রিপাঠী, বোলপুরের এসডিপিও অভিষেক রায় ও শান্তিনিকেতন থানার (Shantiniketan Police Station) ওসি দেবাশিস পণ্ডিত। অভিযুক্তরা অধরা। ২ দিন আগেই বোলপুরে আদিবাসী নাবালিকাকে গণধর্ষণের অভিযোগ ওঠে। গ্রেফতার করা হয় চার অভিযুক্তকে।