সমস্যার কথা জানাতে, মানুষের মাঝে নিজের চলভাষ নম্বর বিলিয়ে দিলেন জিমি

 
নিজস্ব সংবাদদাতা- ২৯ জুলাই নজরুল মঞ্চে ‘দিদিকে বলো’ কর্মসূচির সূত্রপাত করেছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। ভোটগুরু প্রশান্ত কিশোর ও তাঁর সংস্থা আইপ্যাক-এর তত্ববাধানেই এই কর্মসূচি চালু করেছে তৃণমূল কংগ্রেস। একইসঙ্গে চালু করা হয়েছিল গ্রামীণ এলাকায় সাধারণ মানুষের বাড়িতে স্থানীয় তৃণমূল নেতৃত্বের রাত্রি যাপনের কর্মসূচি। এই কর্মসূচিগুলির মূল লক্ষ্যই ছিল জনসংযোগ বৃদ্ধি করা। লোকসভা নির্বাচনে এ রাজ্যে বিজেপি ১৮টি আসনে জয় পাওয়ার পর আর সময় নষ্ট না করে প্রশান্ত কিশোর ও তাঁর সংস্থার সঙ্গে চুক্তি বদ্ধ হয় তৃণমূল। তড়িঘড়ি কাজও শুরু করে দেয় আইপ্যাকও।রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তে তৃণমূল কংগ্রেসের একনিষ্ঠ কর্মীরা দিদিকে বল জনসংযোগ কর্মসূচি পালন করে চলেছেন। তেমনি বীরভূম জেলা তৃণমূল কংগ্রেসের সহ-সভাপতি সৈয়দ সিরাজ জিমি নানুর থানার সিয়ান মুলক গ্রাম পঞ্চায়েতের দুর্গাপুর গ্রামে দিদিকে বলো কর্মসূচি পালন করলেন। বুধবার এই কর্মসূচির শুভারম্ভ হয় দুর্গাপুর গ্রামে তারপর কর্মীদের সাথে আলাপ আলোচনা, গ্রাম প্রদক্ষিণ, রাতে এক কর্মীর বাড়িতে রাত্রি বাস করেন জিমিবাবু। মিনতি পাল, গোপাল বীরবংশী জিমি বাবুকে তাদের সমস্যার কথা তুলে ধরেন।
সাগর কানাই নামে একজন জানান এই গ্রামের সবথেকে বড় সমস্যা হল জেনারেল কাস্টের সাধারণ মানুষদের নামে খুব কম পরিমাণে বাংলা আবাস যোজনার ঘর আসে , সেই সব সমস্যা গুলো একটু দেখবেন। সাধন মেটে নামে গ্রামের এক ব্যক্তি জানান জিমি দাকে আমরা কর্মসূচিতে পেয়ে আপ্লুত,জিমিদা দিদির নম্বরের সাথে সাথে তার নিজের নম্বর টাও মানুষের কাছে তুলে ধরেন সমস্যার কথা জানাবার জন্য। সৈয়দ সিরাজ জিমি বাবু জানান এলাকার সমস্যার কথা শুনেছি, খুব শীঘ্রই সমস্যা সমাধানের চেষ্টা করব।