আমফান নামক ঘূর্ণিঝড় ও জলোচ্ছ্বাসে প্লাবিত এলাকার মানুষজন এই মুহূর্তে কেমন আছেন!

আমফান নামক ঘূর্ণিঝড় ও জলোচ্ছ্বাসে প্লাবিত এলাকার মানুষজন এই মুহূর্তে কেমন আছেন!

     

     

     

     

    বাবলু হাসান লস্কর, দঃ চব্বিশ পরগনা : আমফান ঘূর্ণিঝড় সুন্দরবনের বিস্তীর্ণ এলাকায় বয়ে গিয়েছিল। আর তার ক্ষত এগারো মাস অতিবাহিত হয়ে যাবার পরেও কেমন আছে গৃহহীন মানুষেরা । কুলতলি তথা সুন্দরবন লাগোয়া ব্লক গুলির ভোটাররা এখনো কি পেয়েছে তারা প্রকৃত ক্ষতিপূরণ। তা নিয়ে এই মুহূর্তে চড়চা বেড়েছে চায়ের দোকানে। এলাকার বাসিন্দাদের অভিযোগ উড়েছে যাদের ঘরের চাল, ভেঙেছে মাটির দেওয়াল,এই মুহূর্তে পেয়েছে কি সরকারি অনুদান । এই মুহূর্তে সম্বলহীনরা কি বলছেন ? ছবি দেখে মনে হয় মেলেনি তাদের মাথার উপর ছায়া সরুপ সাহায্য টুকু ।এ বিষয়ে স্থানীয় দলীয় কর্মী বললেন প্রকৃত ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের সদস্যরা সরকারী সাহায্য থেকে বঞ্চিত । আর শাসক ঘনিষ্ঠ বন্ধু বান্ধব রা প্রতিটি সরকারি সাহায্য তাদের । অভাগা যেদিকে চায় সাগর শুকায়ে যায় । প্রতিটি দুয়ারে দুয়ারে কড়া নেড়েছে শুধু একটু সাহায্যের । কিন্তু এই মুহূর্তে তাদের কপালে জোটেনি ত্রিপলের মতো সামান্য টুকু অনুদান । কিংবা একটু কিছু তাই নিয়ে ফুঁসছে এলাকার জনগণ। যে সমস্ত বাড়িঘর আম্ফানে ক্ষতি হয়নি তারা এই মুহূর্তে পেয়েছে ক্ষতিপূরণ। পরিযায়ী শ্রমিকদের বরাদ্দকৃত চাল মেলেনি তাদের। চাল শাসক দলের নেতা-নেত্রীদের বাড়িতে এবং তাদের সমর্থকদের। এ নিয়ে বারংবার কুলতলির বিধায়ক রাম শংকর হালদার জানালেও কোন সুফল মেলেনি, আর কুলতলিতে প্রশাসনিক ক্ষমতা না থাকলেও ভারতীয় জনতা পার্টি এ বিষয়ে মুখ খোলেননি আম্ফান আম্ফান পূর্ববর্তী ও পরবর্তী সময়ে তৃণমূল কংগ্রেসের নেতারা সর্বত্র ছিলেন । এই তরর্জার শেষ হতে চলেছে আর কিছু দিনের মধ্যেই।।