|
---|
মালদা, রতুয়া, নতুন গতি: মাঠে দিন মজুরের কাজ করে উচ্চমাধ্যমিকে নজরকাড়া ফল করেও, ভবিষ্যৎ নিয়ে অনিশ্চয়তায় মনোজ,তাহলে কি অর্থের অভাবে থমকে যাবে মনোজের পড়াশোনা নাকি তার আগামীর পড়াশোনার দায়িত্ব নিতে এগিয়ে আসবেন কোন সৎ হৃদয়বান ব্যক্তি,সেই চিন্তায় এখন ঘুরপাক খাচ্ছে মনোজের মনে।
রতুয়া ১নং ব্লকের বাহারাল পিএল সিনহা হাইস্কুলের। ছাত্র মনোজ মণ্ডল, মনোজের বাবা কানুন মন্ডল মাঠে দিন মজুরের কাজ করেন কখনো আবার কিছু বাড়তি রোজগারের টানে ভিন রাজ্যে শ্রমিক এর কাজে যান। কোনওরকমে সংসার চালান তিনি ছেলের সাফল্যে খুশি হলেও আগামীতে পড়াশোনার খরচ কীভাবে জোগাড় হবে সেই চিন্তায় পড়েছেন তিনি, মাটির একটি ছোট্ট ঘরে পরিবারের ৫জন নিয়ে বসবাস করেন আর্থিক অস্বচ্ছলতার ছাপ স্পষ্ট ধরা পরে পরিবারে। মনোজ জানিয়েছে শে পড়াশোনার পাশাপাশি নিজেও সময় পেলেই ক্ষেতমজুরের কাজ করে নিজের পড়াশুনার খরচ বের করতে তা সত্ত্বেও উচ্চমাধ্যমিকে ৪৭২(472) নাম্বার পেয়েছে। ,কোনও বাধাই হার মানাতে পারেনি রতুয়া ১নং ব্লকের বাহারালের বোয়রিয়ার মনোজকে সব বাধা উপেক্ষা করে উচ্চমাধ্যমিকে নজরকাড়া ফোল করেও দুশ্চিন্তায় মনোজ, এখুন কি করে চলেবে আগের পড়াশোনার খরচ এত ভালো ফল করে কি পড়াশোনা বন্ধ হয়ে যাবে সেই চিন্তায় রাতের ঘুম কেড়েছে মনোজর ও মনোজের পরিবারের এখন শুধু সরকারি সহায়তা সহ যেকোনো সাহায্যের দিকে তাকিয়ে মনোজ।
মনোজের মা বলেন কেউ যদি ছেলের পড়াবার জন্য এগিয়ে আসেন তাহলে ছেলেটা উচ্চশিক্ষায় শিক্ষিত হবে ছেলের ইচ্ছা শিক্ষক হওয়া।