|
---|
বাবলু হাসান লস্কর, কুলতলি, দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা : বাঙালির শ্রেষ্ঠ উৎসব দুর্গাপূজা। বীরেন্দ্রকৃষ্ণ ভদ্রের মহালয়ার আগমনী বার্তা জানিয়ে দেয় মা আসছে , হাওয়ায় দোলানো কাশফুলের বাহারি তাতেই গ্রাম বাংলার মানুষদের মনে জাগে মায়ের আগমনীর বার্তা। মহালয়ার দিন থেকে শুরু হয় পূজার জোর কদমে প্রস্তুতি। বিশেষ করে দু’বছর করোনা নামক মারণ ব্যাধির কারণে তেমনি ভাবে যাগ যজ্ঞ পূর্ণ পূজা-অর্চনা না হওয়ার কারণ মানুষের মধ্যে ছিল ভয় ভীতি আর তাতেই পূজা উদ্যোক্তাদের মনে অনেকটা খামতি থেকে গিয়েছিল। সরকারের বেড়াজালে আটকে গিয়েছিল বড়ো বড়ো পূজা উদ্যোক্তাদের বিশাল মাপের পূজা প্রস্তুতি। কিন্তু বিশেষ করে উৎসব প্রবন এই বাঙালিদের শ্রেষ্ঠ তথা বিশ্বে সমাদদিত দুর্গাপূজা, আর এই পূজার দিনগুলিতে একে অপরের সঙ্গে সময় কাটানো দীর্ঘ কর্মব্যস্ততার মধ্য দিয়ে বিশেষ করে পূজার কয়েকটি দিনের জন্য সমস্ত পরিবারের সদস্যরা (কর্মসূত্রে বাইরে থাকা সদস্যরা) সকলে বাড়ি ফেরে মায়ের দর্শন আর বাড়িতে জমিয়ে চলে আড্ডা খাওয়া ও ঠাকুর দেখার পালা। বিশেষ করে পূজা উদ্যোগ তারা বিশ্ব অর্জনের পরে থেকে ক্লাব সংগঠনের কর্মকর্তারা মিলিত হয়ে আগামী বছরের থিম বা পূজার প্রস্তুতি শুরু করে দেন চলে বছরব্যাপী পূজার নিয়ে উন্মাদনা। আর কেমনি পূজা টি হবে তার রূপ দেখা তৈরি করতে ব্যস্ত থাকেন ২০২২ দুর্গাপূজার ২৫ সেপ্টেম্বর মহালয়া। তিরিশে সেপ্টেম্বর মহা পঞ্চমী পহেলা অক্টোবর মহাষষ্ঠী দোসরা অক্টোবর মহাসপ্তমী তোসরা অক্টোবর মহা অষ্টম চৌঠা অক্টোবর মহানবমী। পাঁচই অক্টোবর বিজয়া দশমী।