বৃহস্পতিবার আমগুড়ি রামমোহন উচ্চ বিদ্যালয়ে আকস্মিক পরিদর্শনে যান ময়নাগুড়ি র পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি শিবম রায় বসুনিয়া

নিজস্ব সংবাদদাতা : জয়েন্ট ভিডিও মোহাম্মদ কাজী মবিন, স্কুল পরিদর্শক নবনীতা মুখার্জি সহ অন্যান্যরা। বৃহস্পতিবার স্কুল চত্বরে মিড ডে মিল সেকশনে গিয়েই চক্ষু চরক গাছ হয়ে যায় তাদের। দেখেন ঘরের ভিতর উনুনে রান্না হচ্ছে মিড ডে মিল। অপরদিকে এপ্রোন নেই রান্না করা কর্মীদের। অপরদিকে স্কুলের প্রধান শিক্ষক কে মিড ডে মিল সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি কোন সদ উত্তর দিতে পারেননি। জানা গিয়েছে, মিড ডে মিলের জন্য এদিন এই স্কুল থেকে ৭৬৩ জনের খাবারের বরাদ্দের মেসেজ গিয়েছে। প্রশাসনিক কর্তারা এসে দেখেছেন স্কুলের ছাত্র সংখ্যা মাত্র 520 কুড়ি জন। তাহলে এত রান্না করা হচ্ছে কেন এই প্রশ্ন করা হয় স্কুলের প্রধান শিক্ষক তাপস চন্দ্র রায় কে। তিনি এই বিষয়ে কোনো সদ উত্তর দিতে পারেনি।

    অপরদিকে দেখা যায় মিড ডে মিলের বোর্ড নেই। দীর্ঘ দু’বছর ধরে সেই বোর্ড মেইনটেইন্স হয় না। প্রশাসনিক কর্তারা অবশেষে স্কুল কর্তৃপক্ষকে দিয়ে সেই বোর্ড লিখিয়ে নেন। পাশাপাশি মহিলাদের সৌচালয়ের অবস্থা বেহাল দেখা যায় দিন। দরজা ছাড়াই শৌচালয় রয়েছে স্কুলে। প্রশাসনিক কর্তারা এদের মিডছাত্রদেরজখেয়ে দেখেন। খাবারের মান যাচাই করে তারা বলেন খাবার ঠিকঠাক রয়েছে। কিন্তু মিড ডে মিলে প্রচুর গাফিলতি রয়েছে। কোন কাগজপত্র maintence করা হচ্ছে না। সমস্ত বিষয় ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের তারা জানাবেন বলে জানিয়েছেন। ব্লক প্রশাসন সাত দিনের মধ্যে সমস্ত নথি ঠিক করে বিডিও অফিসে জমা দিতে বলেছেন। প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে, কিভাবে একটি স্কুল ছাত্রদের থেকে বেশি মিড ডে মিল রান্না করছে। আর এইসব মিড ডে মিল রান্না হয়ে যাচ্ছে কোথায়।