মাইনাস তিন ডিগ্রি তাপমাত্রা দার্জিলিংয়ে

দার্জিলিং: কনকনে ঠান্ডায় কাপছে শৈলশহর।আজ সকাল থেকেই ঝিড়ঝিড়ে বৃষ্টির কবলে পড়ে যায় গোটা দার্জিলিং শহর।তাপমাত্রা নেমে যায় মাইনাস তিন ডিগ্রিতে।মানুষ এবং পর্যটক একেবারেই না থাকায় গোটা দার্জিলিং একেবারেই অন্ধকারে চলে যায়।মানুষ রাস্তায় বের হওয়া একেবারেই বন্ধ করে দেওয়ায় মানুষ একেবারেই নিস্তেজ হয়ে পড়েন।গত একমাস ধরে যে পরিমানে পর্যটক শৈলশহরে ছিলেন করোনার থাবায় একেবারেই শুনশান হয়ে পড়ে শৈলশহর।পর্যটক শুন্য থাকায় হোটেল এবং রেষ্টুরেন্টে একেবারেই বন্ধ থাকছে দার্জিলিং এ।কবে সবকিছু খুলবে আপাতত সেই অপেক্ষায় আছেন শৈলশহরের মানুষ।তবে আবহাওয়া দপ্তরের খবর আরো বেশ কয়েকদিন তাপমাত্রা মাইনাসের নীচে চলাচল করবে।

    শীতের প্রভাব থাকলেও পর্যটক চলাচল করছিলেন ভালই জানিয়েছেন দার্জিলিং এর একজন প্রবীন গাইড।তবে করোনার থাবায় সবকিছু বন্ধ হয়ে পড়ায় সমস্যা তৈরী হয়েছে পাহাড়ের সাধারন মানুষের মধ্যে।যাদের উপার্জনের মুলেই ছিলো হোটেল অথবা গাড়ি।পর্যটন ব্যাবসা বন্ধ হয়ে যাওয়াতে মাথায় হাত পড়ে গেছে তাদের।

    ঠান্ডায় কাপছে শিলিগুড়ি শহর।আজ সকাল থেকেই কনকনে ঠান্ডায় কাপছে শহর শিলিগুড়ি।শিলিগুড়ির বিভিন্ন জায়গায় আজ সকাল থেকেই মানুষ আগুন তাপাতে আরম্ভ করে।শিলিগুড়ির আশ্রমপাড়া,হাকিমপাড়া এবং কলেজপাড়াতে মানুষকে দেখা যায় আগুন তাপাতে।আজ সকাল থেকেই ঠান্ডা হাওয়ায় কাপতে থাকে গোটা শিলিগুড়ি শহর।মানুষকে দেখা যায় একের পর এক গরম জামা গায়ে দিতে।প্রচন্ড ঠান্ডায় কাপতে থাকছে শিলিগুড়ি আজ সকাল থেকেই।মানুষ নিতান্তই কাজ না থাকলে বাইরে বের হতে সাহস করছেন না।আবহওয়া দপ্তরের খবর অনুযায়ী আগামী তিনদিন আবহওয়ার অবস্থা একই থাকবে।তাপমাত্রা আরো নীচের দিকে নামতে পারে বলে জানিয়েছেন উত্তরবঙ্গের আবহাওয়া বিশেষজ্ঞরা।