|
---|
মো: নাজমুস সাহাদাত,নতুন গতি:
দক্ষিন চব্বিশ পরগণার মথুরাপুরের কালিকাপুর গ্রামে অতি দরিদ্র মানুষদের বসবাস অনেক বছর ধরে। সেখানে কোনোদিন উৎসবের ছায়া পর্যন্ত দেখা যায়নি। ভালো পোষাক পরিচ্ছদ তো দূরের কথা, পেটে দুইবেলা খাবার জোটে না তাদের। আজ সেই গ্রামে ‘চিলড্রেন হ্যাপি হোম স্কুলে’ পৌছালেন “নব দিগন্ত” নামে এক স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা। এই নব দিগন্ত এর প্রচেষ্টায় সেই গ্রামের অতি দরিদ্র মানুষদের প্রতি সহানুভূতি জাগিয়ে তুলতে ছোট বড়ো মিলিয়ে প্রায় দুইশত (২০০) জন ছেলেমেয়েকে নতুন পোষাক এবং হোমের ছোট বাচ্চাদের জন্য কিছু পড়াশোনার সামগ্রী তুলে দেন তারা।
এছাড়াও “নব দিগন্ত” টিমের ডাক্তার বাবুদের সহায়তায় চারশত (৪০০) জন গরিব মানুষকে বিনামূল্যে চিকিৎসা এবং ঔষধ দিয়ে তাদের মুখে হাসি ফোটান তারা। এই আয়োজনে উপস্থিত ছিলেন প্রধান উদ্যোক্তা “নব দিগন্ত” এর প্রতিষ্ঠাতা সাধারণ সম্পাদক ডাঃ ফারুক হোসেন গাজী। এই কাজে মহান উদ্যোগ নিয়েছিলেন চিলড্রেন হ্যাপি হোম স্কুলের ডিরেক্টর তথা “নব দিগন্ত” এর সদস্য রহমাতুল্লা মোল্লা যার জন্য এই বৃহৎ কাজ সম্ভব হয়েছে। এছাড়াও বিশেষভাবে সহযোগীতা করেছেন ওই স্কুলের শিক্ষক শিক্ষিকাগণ। এবং “নব দিগন্ত” এর বিশেষ সদস্যরা।
অনুষ্ঠান শেষে বক্তব্যে “নব দিগন্ত”এর সাধারণ সম্পাদক ডাঃ ফারুক হোসেন গাজী বলেন, পেট ভরানোর তাগিদেয় যাদের সকাল হয় জানিনা এই আনন্দের রেশ না জানি কতক্ষন থাকবে আবার আসবো কথা দিয়ে যাচ্ছি, সব প্রয়োজনে পাশে থাকব। “এ পৃথিবীকে শিশুর বাসযোগ্য করে যাব একদিন”