|
---|
আব্দুস সামাদ, জঙ্গিপুর:-ভোট আসে ভোট যায়, ভোটে নির্বাচিত হওয়ার জন্য হাজারো প্রতিশ্রুতি দিয়ে থাকে প্রার্থীগণ। কিন্তু যখন ভোটে নেতারা নির্বাচিত হয়ে যান সাধারণ মানুষের ভোট নিয়ে জনপ্রতিনিধি হিসেবে শপথ গ্রহণ করেন।তারপরেও ভুলে যায় যে তিনি একজন জন প্রতিনিধি।তিনার দায়িত্ব ভার বেড়ে যায় জনসাধারণকে পরিষেবা দেওয়ার।শপথ গ্রহন করে থাকে দিবা রাত্রি মানুষের সেবা করবেন বলে, কিন্তূ না তা আর কোথায় একটি পঞ্চায়েত সার্টিফিকেট নিতে গেলেও বারংবার হন্যে হয়ে ঘুরে আসতে হয়,এই এখন নয়, তো তখন।হাজারো প্রশ্নের মুখে পড়তে হয় সাধারণ মানুষদের। উন্নতি হতে থাকে তার,হতে থাকে বিলাস বহুলবাড়ী,বড়ো গাড়ি,জায়গা। কিন্তূ হ্যাঁ আজ এমন এক অসহায় মহিলার কথা তুলে ধরব শুধু তিনি মহিলা নয় এগারো বছর আগে স্বামীকে হারিয়েছেন। বাড়িতে প্রতিবন্ধী কুড়ি বছর বয়সের একটি মেয়ে ও রয়েছে মেলেনি তারও প্রতিবন্ধী ভাতা। নিঃস্ব কশিয়াডাঙ্গা গ্রাম পঞ্চায়েতের 62 বছরের বিলকিস বেওয়া। বারংবার বিধবা ভাতার জন্য পঞ্চায়েত প্রধানের কাছে গিয়েছেন,আবেদন করেছেন,মিলেছে শুধু আশ্বাস মেলেনি আজও 11 টি বছর পার হয়ে গেলও বিধবা ভাতা।
ওপর দিকে কাশিডাঙ্গা গ্রাম পঞ্চায়েত প্রধানের উপরে মানুষের একাধিক ক্ষোভ,এলাকার মানুষ বলেন শুধু আশ্বাস,শুধু নাম মাত্রই প্রতিশ্রুতি মিলেছে প্রধানের কাছ থেকে।মিলেনি সঠিক ভাবে পরিষেবা,অসহায় মানুষগুলির সহায় হওয়ার জন্য ভোটে নির্বাচিত করা হয়ে থাকে জন প্রতিনিধি দের।হুঁ আরো এক করন চিত্র বয়স ১৪ এর বালক শামীম আলম জন্ম সূত্রেই প্রতিবন্ধী,অসহায়,দুঃস্থ পরিবার প্রতিবন্ধী বালক নিজে তেমন কিছুই করতে পারে না। সেই বালকের প্রতিবন্ধী ভাতার জন্য কাশিয়াদাঙা গ্রাম পঞ্চায়েত প্রধানের কাছে বারংবার আবেদন করেছেন কিন্তূ মেলেনি আজও প্রতিবন্ধী ভাতা ও সরকারি সুযোগ সুবিধা।