প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী কে “মমতা মুড়ি” পাঠালেন ভগবানগোলা বিধানসভার বিধায়ক ইদ্রিস আলী।

সংবাদদাতা : ৩১শে জুলাই রবিবার, মুর্শিদাবাদ জেলার ভগবানগোলা বিধানসভার, ভগবানগোলা রেল স্টেশনের সামনে একটি “মমতা মুড়ি”স্টল খোলা হলো। ভগবানগোলা বিধানসভার বিধায়ক ইদ্রিস আলী বলেন, জনবিরোধী প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীজী পাগল হয়ে গেছেন।দেশ চালাতে না পেরে মোদীজি, মুড়িতেও জি এস টি বসাচ্ছেন ।এরপর দেখা যাবে রাস্তায় হাঁটলেও কেন্দ্রীয় সরকার জি এস টি বসাচ্ছে। বিধায়ক ইদ্রিস আলী অবিলম্বে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর পদত্যাগ দাবি করেছেন, কারন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীজীর আমলে কোন উন্নয়ন হয়নি। শুধু হয়েছে দাঙ্গা,খুন, ধর্মে ধর্মে বিভাজন ইত্যাদি। ইদ্রিস আলী আরো বলেন, এভাবে চলতে থাকলে আজ, না হয় কাল ,শ্রীলঙ্কার রাষ্ট্রপতির মতো মোদিজীকে দেশ ছেড়ে চলে যেতে হবে। মুড়ি,দই ইত্যাদি থেকে জি এস টি অবিলম্বে প্রত্যাহার না করলে মোদীজির পরিনতি খারাপ হবে। হিন্দু মুসলিম সহ সমস্ত সম্প্রদায়কে নিয়ে কিভাবে দেশ চালাতে হয়, পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের কাছে শিক্ষা নিন ,প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীজী। বাঙলার পাওনা টাকা অবিলম্বে পশ্চিমবঙ্গ সরকারকে দেওয়া হোক, না হলে জোরালো আন্দোলন করা হবে। উল্লেখ থাকে আজ পাঁচ (৫ কিলো)কিলো “মমতা মুড়ি”প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীজীকে পাঠালেন ভগবানগোলা বিধানসভার বিধায়ক ইদ্রিস আলী।ক্যূরিয়ার সার্ভিসের এর মাধ্যমে এই মুড়ি পাঠানো হয়।”মমতা মুড়ি ও মমতা চপ” উপস্থিত জনতার উদ্দেশ্যে বিনা পয়সায় বিলি করা হয়। তাদের হাতে “মমতা মুড়ি ও মমতা চপ” তুলে দেন বিধাযক ইদ্রিস আলী।এই উপলক্ষে এক জনসভা হয়। উক্ত জন সভায় তৃনমূল কংগ্রেসের সমস্ত নেতা নেত্রী কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন। বক্তারা বলেন নতুন করে যা জি এস টি বসানো হয়েছে তা প্রত্যাহার করা হোক না হলে এর পরিনতি খারাপ হবে।
অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, ভগবানগোলা বিধানসভার বিধায়ক ইদ্রিস আলী,কিষান খেতমজুর সেলের ব্লক সভাপতি সাবিরুল ইসলাম, পন্চায়েত সমিতির সদস্য সেখ গোলাপ, যুব সভাপতি আহসানুল রহমান ওরফে বাপন, সদস্য সেখ কিসমত কোকিল, তৃনমূল কংগ্রেসের নেতা রিয়াত হোসেন সরকার, দুই নম্বর ব্লকের কার্যকরী সভাপতি দুলাল মাষ্টার, অঞ্চল সভাপতি সেখ মোস্তফা, সেখ ইব্রাহিম ওরফে মহাবীর, সেখ আপেল, সেখ আলমগীর সেখ রিপন, সেখ জিয়ারুল ইসলাম,সেখ আপেল,সেখ আলমগীর প্রমুখ।