অবসরপ্রাপ্ত রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকের কর্মী স্ত্রী-পুত্র কে হারিয়েছেন বেশ কিছু বছর,বলছেন যতক্ষণ বেঁচে আছি মানুষের জন্য কাজ করতে চাই

নতুন গতি নিউজ ডেস্ক: দিলীপবাবুকে জিঞ্জাসা করা হয়েছিলো তিনি কি করে আনন্দ পান।তিনি জানিয়েছেন অসহায় মানুষের মুখে হাসি ফুটিয়ে।

    প্রথম দিকে চাকরী জীবনে যখন তিনি কলকাতাতে থাকতেন তখন সাতজন কিশোরকে সারাজীবন থাকা খাওয়ার ব্যাবস্থা করে দিয়েছিলেন যারা এখন সবাই প্রতিষ্ঠিত এবং নিয়মিত তার সঙ্গে যোগাযোগ রাখে।বর্তমানে শিলিগুড়ির যে বাড়িতে তিনি থাকেন তার নীচে দুজন বেকার ছেলেদের মমো চাউমিনের দোকান খুলে দিয়েছেন কোন প্রকার শর্ত ছাড়াই।এছারাও তিনি তার বাড়িতে রান্না করতে আসা দুজন মহিলার ছেলেমেয়েদের পড়াশোনার সম্পুর্ন দায়িত্ব নিজে তুলে নিয়েছেন।এছারা যেকোন উৎসবে নিজে বাড়ীর নীচে টেবিল চেয়ার পেতে নিজে বসে বহু মানুষকে খাওয়ান।নিজে যেতে না পারলেও তিনমাস পরপর অনাথ আশ্রমে জামাকাপড় দান করেন এছারাও দশজন দুস্থ মানুষের চিকিৎসা তিনি নিজে করাচ্ছেন,এইসব তিনি নিজে দেখতে পারেন না বার্ধক্যের কারনে তাই একজনকে ঠিক করে রেখেছেন এইসব মানুষের কাজ করে দেবার জন্য।

    তিনি নিজে জানিয়েছেন এই বয়োসে সব জায়গায় যাওয়া অসম্ভব।তাই সামাজিক কাজ করতে তিনি এই পদক্ষেপ নিয়েছেন।