সাগরদীঘি স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের সদস্য আর্থিকভাবে সাহায্য করেছেন

ফজলে এলাহি : সম্প্রীতি সগরদীঘি ব্লকের কাবিলপুর অঞ্চলের বঙ্কিমচন্দ্র সরকার কাজ করতেন ঝাড়খন্ডে এরই মধ্যে লকডাউন ঘোষণার ফলে বাড়ি ফেরার সিদ্ধান্ত নেয় ৩৮ বছরের বঙ্কিমচন্দ্র সরকার। ঝারখান্ড থেকে বাড়ি ফেরার পথে বাঁকুড়া জেলার মেজিয়া থানার অন্তর্গত এলাকায় তার শারীরিক অবস্থা খারাপ হয়ে পড়ে এবং তাকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছিলো অবশেষে ১৬-০৪-২০২০ মৃত্যু হয় বঙ্কিমচন্দ্র সরকারের। বঙ্কিমচন্দ্র সরকারের বাবা করুনা সিন্ধু সরকার ময়না তদন্তের রিপোর্ট নিতে তাদের অসুবিধা হয় একথা জানান সাগরদীঘি স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের সদস্য হাবিবুর রহমান মহাশয়কে। তারপর হাবিবুর রহমান সাহেবের উদ্যোগে সাগরদীঘি স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের সদস্য আজমাল খান বঙ্কিমচন্দ্র সরকারের বাবাকে সঙ্গে নিয়ে ১৩ই জুলাই বাঁকুড়া জেলায় পৌঁছায়। আজমাল খান করুনা সিন্ধু সরকারকে সঙ্গে নিয়ে দু’দিন থেকে বাঁকুড়া জেলার মেজিয়া থানা ও বাঁকুড়া জেলা পুলিশের সহযোগিতায় ময়না তদন্তের রিপোর্ট ও অন্যান্য কাগজপত্র তুলে দেওয়া হয় করুনা সিন্ধু সরকারের হাতে। হাবিবুর রহমান সাহেব সমস্ত যাতায়াতের খরচ করেন। করুনা সিন্ধু সরকার জানান যেভাবে অক্লান্ত পরিশ্রম করেছেন সাগরদীঘি স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের সদস্য আজমাল খান ও আর্থিকভাবে সাহায্য করেছেন হাবিবুর রহমান সাহেব তাদের আন্তরিক ধন্যবাদ জানাই।