কঙ্কাল কাণ্ডের নায়ক সুশান্ত ঘোষের বেনাচাপড়ায় প্রবেশ, উল্লাসে মেতে উঠলো এলাকা

নতুন গতি, ওয়েব ডেস্ক: লাল ডায়েরি আর লাল পতাকার মধ্যে তফাৎ ছিল, আছে, থাকবে। তিন হাজার বছরের পুরনো মমি আর নতুন জাঙিয়া পরা কঙ্কালের তফাৎ ছিল, আছে, থাকবে। চোরছ্যাঁচড় মন্ত্রী গ্রেফতার হলে সল্টলেকে দলের নেতা-নেত্রীর অবস্থানের চারপাশে বিক্রি-বাট্টার আশায় মরসুমি উৎসবের আনন্দে মেলা বসে।

    আবার কেউ মাথা উঁচু করে বুক ফুলিয়ে দীর্ঘ সময় পর বেনাচাঁপড়ায় ফিরলে সারা গ্রাম তার ফেরার পথ লাল পতাকায় সাজিয়ে দেয়। দুয়ের মধ্যে তফাৎ ছিল, আছে, থাকবে।যে বলে লাল ঝাণ্ডা ধরার লোক থাকবে না, তাকেই ডঙ্কা ফাটানো ঘোষিত সভা বাতিল করতে হয়। লাল ঝাণ্ডা ধরার লোক ছিল, আছে, থাকবে।

     

    স্বঘোষিত নেতা আর জননেতা – দুয়ের মধ্যে তফাৎ ছিল, আছে, থাকবে।১০ বছর পরে তৃণমূলের সব ষড়যন্ত্রের জাল ছিঁড়ে বেনাচাঁপড়ার মাটিতে পা রাখলেন জঙ্গল মহলের ভূমিপুত্র সুশান্ত ঘোষ ৷আর তাদের নিজেদের ঘরের ছেলেকে কাছে পেয়ে উল্লাসে মেতে উঠলো গোটা বেনাচাঁপড়ার শ্রমজীবি মানুষ ৷