মমতা বন্দোপাধ্যায়ের আদর্শ মাথায় রেখেই প্রচারে শ্রাবনী দত্ত

শিলিগুড়ি: মমতা বন্দোপাধ্যায়কে সামনে রেখেই প্রচারে শ্রাবনী দত্ত।মুখ্যমন্ত্রীর আদর্শ মাথায় রেখেই আমি এগিয়ে চলেছি,আমি প্রতিটি বাড়িতে গিয়ে মুখ্যমন্ত্রীর কাজের উদাহরন তুলে ধরেই আমি আমার জন্য ভোট চাইছি,আমি আমার কাজের ভালো এবং মন্দটা তাদের উপরেই ছেড়ে দিয়েছি,কারন মানুষের আর্শীবাদ যদি না থাকত তবে আমি শিলিগুড়ির বোর্ড অফ আডমিনিষ্ট্রেটার পদে বসতে পারতাম না,আর অবশ্যই মুখ্যমন্ত্রীর আস্থা থাকারও ব্যাপার আছে,আমি ভীষণভাবে আশাবাদী যে আমি আমার ওয়ার্ডের মানুষের আর্শীবাদে পুনরায় নির্বাচনে জয়ী হব।

    শ্রাবনী দত্ত জানালেন সকাল সন্ধ্যা আমি মুখ্যমন্ত্রীর ছবি দেখেই প্রেরনা পাই,আর একের পর এক বাড়িতে যাচ্ছি তার আদর্শকে সামনে রেখেই,তিনিই আমার সবচাইতে বড় অনুপ্ররেণা,আমার মনের জোর বাড়ে তাকে দেখেই তার কথা শুনেই।5বছর কাউন্সিলার,তার পরে এক বছর কোয়ার্ডিনেটার এবং তার পরে বোর্ড অফ আডমিনিষ্ট্রেটার,সব মিলিয়ে শুরুটা তার দারুন জায়গাতেই আছে বলে মনে করছেন শ্রাবনী দত্ত।তিনি মনে করছেন কিংবা মনে করেন যদি সুষ্ঠুভাবে কাজ করা যায় কোন অন্যায়কে প্রশ্রয় না দিয়ে তবেই মানুষের আর্শীবাদ পাওয়া সম্ভব।শ্রাবনী দত্ত জানালেন তার ওয়ার্ডে প্রায় 6000ভোটার আছে,এবং দেড়হাজার বাড়িতে যেতে হবে তাকে,তিনি নিজেকে সেভাবেই তৈরী করে রাখছেন।তিনি জানালেন এই কনকনে ঠান্ডায় সবার বাড়ি বাড়ি যাওয়া একটু কষ্টকর,তবে যেতেই হবে।আমি কারো বাড়িতে ঢুকছি না,বাইরে থেকে কথা বলেই চলে আসছি,তবে যারা বেশী অনুরোধ করছেন তাদের বাড়িতেই শুধু যাচ্ছি,তবে নামামাত্র কর্মী নিয়েই।করোনাকালে সরকারি আদেশ তো পালন করতেই হবে আমাদের সবাইকে জানালেন শ্রাবনী দত্ত। আমার আসল লক্ষ্য জয়লাভ করা আর কোন কিছুতেই আমার কোন লক্ষ্য নেই।মুখ্যমন্ত্রী যে বিশ্বাস করে আমাকে টিকিট দিয়েছেন আমাকে সেই বিশ্বাসের মর্যাদা রাখতেই হবে জানালেন শ্রাবনী দত্ত।আমি আশাবাদী জনগন আমাকে আবার নির্বাচনে জয়ী করবেন,আমি আমার দলের সবাইকে নিয়েই চলতে চাই।সবাইকে নিয়েই এই নির্বাচনে জয়ী হয়ে এই ওয়ার্ডের মানুষের জন্য সেবা করতে চাই জানালেন শ্রাবনী দত্ত।