যথোচিত মর্যাদায় পালিত হলো বিশ্ব কবির ১৬১ তম জন্মবার্ষিকী

যথোচিত মর্যাদায় পালিত হলো বিশ্ব কবির ১৬১ তম জন্মবার্ষিকী

    বিশেষ প্রতিবেদন, বারাসাত:  বিশ্ববরেণ্য সাহিত্যিক,প্রথম এশিয়ও নোবেলজয়ী, বাংলা তথা দেশের গর্ব রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ১৬১ তম জন্মবার্ষিকী যথাযোগ্য মর্যাদায় পালিত হচ্ছে সর্বত্র। এদিন সোমবার উঃ চব্বিশ পরগনা জেলার বারাসাত-২ ব্লকের কার্তিকপুর নবীন চন্দ্র হাই স্কুলের হীরকজয়ন্তী সভাকক্ষে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের প্রতিকৃতিতে মাল্যদান অর্পণ করে শ্রদ্ধা নিবেদন করে জেলা পরিষদের কর্মাধ্যক্ষ তথা বিশিষ্ট সমাজকর্মী জনাব একেএম ফারহাদ বলেন ,  এই দেশে বৈচিত্রের মধ্যে ঐক্য মেলবন্ধনের যে দৃষ্টান্ত রবি ঠাকুর স্থাপন করেছিলেন।  তাকে বহন করে নিয়ে চলা সুনাগরিক হিসেবে সকলের দায়িত্ব। কিন্তু সমাজের একশ্রেণীর চক্রান্তকারী রাজনৈতিক দল বিভাজন সৃষ্টি করছে তা দেশের মানুষের পক্ষে অমঙ্গল সূচক।  তাই সুবুদ্ধি সম্পন্ন বাংলার জননেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নেতৃত্বে সংঘবদ্ধভাবে বিভাজিত শক্তিকে ভেঙে দেওয়ার আহ্বান জানান শ্রদ্ধার্ঘ্য অনুষ্ঠান থেকে। পাশাপাশি তিনি আরও জানান, রবীন্দ্রনাথের নোবেল চুরি যে তদন্ত কেন্দ্রীয় সংস্থা দীর্ঘ বছর যাবত সফল হতে পারেননি তা অত্যন্ত দুঃখের।  তাই তিনি আশা ব্যক্ত করে বলেন,  মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের উপর আস্থা রেখে তদন্তভার দিলে,  বাংলার পুলিশ সঠিক তথ্য উদঘাটন করবে বলে তিনি প্রত্যয় ব্যক্ত করেন।
    পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি মনোয়ারা বিবি বলেন, বাংলার গর্ব মহাপুরুষ রবি ঠাকুর চির ভাস্বর হয়ে থাকবে আপামর মানুষের মনে।  সমষ্টি উন্নয়ন আধিকারিক অর্ঘ্য বাবু তার বক্তব্যে সমাজ সচেতন বাঙালি নাগরিকদের এই জাতীয় অনুষ্ঠান আরো করার অনুপ্রাণিত করেন।  অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন,  সহসভাপতি ইফতিখার উদ্দিন, কর্মাধ্যক্ষ আসের আলি মল্লিক, মানস ঘোষ, শিক্ষকা বিতীশা, সমাজসেবী সাহানুর সহ অন্যান্যরা।