|
---|
নিজস্ব সংবাদদাতা : ওড়িশার সুন্দরগড় জেলার রাউরকেলার একটি পার্কে মিলল এক মহিলা সহকারী কালেক্টরের মৃতদেহ। ঘটনায় ইতিমধ্যেই চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে এলাকায়। রহস্যজনক পরিস্থিতিতে পাওয়া ওই মহিলা সহকারী কালেক্টরের পরিবারের সদস্যরা অভিযোগ করেছেন যে তাকে খুন করা হয়েছে। পুলিশ সূত্রে জানা গেছে মঙ্গলবার সন্ধ্যায় রাউরকেলার সেঞ্চুরিয়ান পার্কে রহস্যজনক পরিস্থিতিতে সুস্মিতা মিঞ্জের দেহ পাওয়া যায়। তিনি রাউরকেলা সহকারী কালেক্টরের অফিসে কর্মরত ছিলেন। নিহত সুস্মিতার মায়ের অভিযোগ, সুস্মিতা কিছুদিন ধরে তার কাজ নিয়ে টেনশনে ছিলেন এবং কালেক্টরসহ ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ তার ওপর অফিসের কাজ নিয়ে ব্যাপক চাপ সৃষ্টি করছিলেন।সুস্মিতার মা সেলেভস্টিন মিঞ্জ সংবাদ মাধ্যমকে জানান – “শনিবার ডিউটিতে গিয়েছিল সুস্মিতা। তবে তারপর সে আর বাড়ি ফেরেনি। আমরা রবিবার থানায় নিখোঁজের অভিযোগ দায়ের করেছি। এরপর মঙ্গলবার সন্ধ্যায় একটি পার্ক থেকে তার লাশ পাওয়া যায়। আমরা মনে করি কর্মক্ষেত্রে তাকে মানসিকভাবে নির্যাতন করা হয়েছে যা তার মৃত্যুর কারণ হতে পারে” ।তিনি আরও বলেন- “আমরা আমাদের মেয়েকে ফিরিয়ে আনতে পারব না। কিন্তু এখন আমরা বিচার চাই”।
তবে রাউরকেলার সহকারী কালেক্টরের অফিস বা পুলিশ থেকে অভিযোগের বিষয়ে কোনও মন্তব্য পাওয়া যায়নি।