রানাঘাটের শ্রীরামকৃষ্ণ পদার্পণ সমিতির মন্দির নির্মাণের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করা হলো রহড়া রামকৃষ্ণ মিশনের অম্বিকেশনন্দ মহারাজের হাত ধরে

নিজস্ব সংবাদদাতা : রামকৃষ্ণ মন্দির ছড়িয়ে আছে গোটা দেশে তথা পৃথিবীতে। রাজ্যে একাধিক জায়গায় রামকৃষ্ণ মিশনে পড়াশোনা করে শিক্ষার্থীরা। এছাড়াও রাজ্য তথা বিভিন্ন জেলায় একটি বা একাধিক রামকৃষ্ণ মন্দির দেখা যায় হামেশাই। এবার নদীয়ার রানাঘাটের শ্রীরামকৃষ্ণ পদার্পণ সমিতির মন্দির নির্মাণের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করা হলো রহড়া রামকৃষ্ণ মিশনের অম্বিকেশনন্দ মহারাজের হাত ধরে। জানা যায়, ৩৪ নম্বর জাতীয় সড়ক সম্প্রসারণের সময়ভাঙতে হয় এই রামকৃষ্ণ মন্দির।এবার সেই রামকৃষ্ণ মন্দিরের পুনর্নির্মাণের সূচনা হলো প্রদীপ প্রজ্জ্বলনের মধ্য দিয়ে। এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন রহড়া রামকৃষ্ণ মিশনের মহারাজ শ্রী অম্বিকেশনন্দ যিনি চন্ডী মহারাজ নামে খ্যাত। এছাড়া উপস্থিত ছিলেন যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক সোমনাথ ভট্টাচার্য।রানাঘাট পৌরসভার পৌর পিতা এবং উপ পৌর পিতা ও ১১ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর।গুণী ব্যক্তিদের উপস্থিতিতেই নারকেল ফাটিয়ে ভিত্তিস্থাপনের শুভ উদ্বোধন করা হয়। শ্রীরামকৃষ্ণ পদার্পণ সমিতির তরফে জানানো হয়,রামকৃষ্ণ মন্দিরের ভিত্তি প্রস্তর স্থাপনের মাধ্যমে শুভ সূচনা হল। ৩৪ নম্বর জাতীয় সড়ক সম্প্রসারনের কারণে ভাঙ্গা পড়ে রামকৃষ্ণ মন্দির।সম্প্রসারনের কাজ শেষ হলে মন্দির এর ভিত্তিপ্রস্তর করেন রহড়া রামকৃষ্ণ মন্দির এর মহারাজ অম্বিকেশনন্দ মহারাজ। প্রদীপ প্রজ্জ্বলনের মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠানের সূচনা হয়। উপস্থিত রানাঘাটের পৌরসভার পৌরপতি কোশলদেব বন্দ্যোপাধ্যায় উপ পৌরপ্রধান আনন্দ দে স্থানীয় কাউন্সিলর পবিত্র ব্রম্ভ।উপস্থিত সকল গুণী ব্যক্তিদের ফুল দিয়ে সংবর্ধনা জানানো হয়। এদিন অনুষ্ঠান মঞ্চে বক্তব্য রাখেন রহড়া রামকৃষ্ণ মিশনের অম্বিকেশনন্দ মহারাজ। এ ছাড়াও একাধিক গুণী ব্যক্তিবর্গ।