|
---|
গিয়ে পা ভেঙেছিল। ডাক্তাররা বলেছেন অস্ত্রোপচার (operation) করতে হবে পায়ে। কিন্তু এর মধ্যেই উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষা (Higher Secondary Exam) শুরু হয়েছে। তাই পায়ে প্লাস্টার নিয়ে অ্যাম্বুলেন্সে (Ambulance) করে পরীক্ষা দিতে এল ছাত্র।উত্তরপাড়া মাখলা হাইস্কুলের কমার্স (Commerce) বিভাগের ছাত্র দেবজিৎ কংসবণিক। করোনা কাঁটা কাটিয়ে এবারে অফলাইনে শুরু হয়েছে উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষা। হোম সেন্টারে সশরীরে উপস্থিত থেকে পরীক্ষা দিতে হচ্ছে এবার। উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা পর্ষদ থেকে জানানো হয়েছিল যে অসুস্থদের জন্য পরীক্ষাকেন্দ্রে সিক রুমের (Sick room) ব্যবস্থা থাকবে। সেই মতোই দেবজিতের জন্য আলাদা ঘরে পরীক্ষার ব্যবস্থা করা হয়।অন্যদিকে মার্চ মাসে মাধ্যমিক পরীক্ষা (Madhyamik Examination) দিতে যাওয়ার পথে সাংঘাতিক দুর্ঘটনার কবলে পড়ে এক ছাত্রী। দক্ষিণ ২৪ পরগণার (South 24 Paraganas) উস্তির উত্তরকুসুমের কারবালার বাসিন্দা মাধ্যমিক পরীক্ষার্থী দুর্ঘটনার কবলে পড়ে। যদিও ওই ছাত্রীকে অবশেষে হাসপাতাল থেকেই পরীক্ষা দেওয়ার ব্যবস্থা করে দেওয়া হয়। সহায়তায় এগিয়ে আসেন উস্তি থানার পুলিশ, স্কুল কর্তৃপক্ষ ও পর্ষদ কর্তৃপক্ষ। স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, মামার বাইকে করে পরীক্ষা দিতে যাচ্ছিল এক মাধ্যমিক পরীক্ষার্থী। পরীক্ষা কেন্দ্রে যাওয়ার আগে উস্তি থানার কেঁশলী এলাকায় একটি গাড়িকে পাশ কাটাতে গিয়ে বাইকটি ধাক্কা মারে একটি গাছে। দুর্ঘটনায় বেশ আহত হয় ওই ছাত্রী। গুরুতর জখম অবস্থায় পরীক্ষার্থীকে স্থানীয়রা বানেশ্বরপুর প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্রে নিয়ে যায়। এরপর ছাত্রীর অবস্থার অবনতি ঘটতে থাকে। চিকিৎসকরা তখন তাকে ডায়মন্ড হারবার মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তরিত করেন।