|
---|
নিজস্ব সংবাদদাতা : খড়দার পিকে বিশ্বাস রোডে পুরনো দোতলা বাড়ির একাংশ ভেঙে পড়ার ঘটনায় ধ্বংসস্তূপ সরাতে বেসরকারি সংস্থাকে বরাত দিল টিটাগড় পুরসভা। আর কেউ ধ্বংসস্তূপে আটকে নেই বলে জানিয়েছেন ব্যারাকপুরের পুলিশ কমিশনার। ঘটনার জেরে এখনও আতঙ্ক তাড়া করে বেড়াচ্ছে বাসিন্দাদের।মঙ্গলবার বিকেলে আচমকা হুড়মুড়িয়ে ভেঙে পড়ে খড়দার পিকে বিশ্বাস রোডের এই পুরনো দোতলা বাড়ির একাংশ। বিপজ্জনক এই দোতলা বাড়িতে বসবাস করত একাধিক পরিবার। ভেতরে কেউ আটকে রয়েছেন কিনা দেখতে রাতেই শুরু হয় উদ্ধারকাজ। ঘটনাস্থলে আসে দমকল ও বিপর্যয় মোকাবিলা দফতরের কর্মীরা। বুধবার পুরসভার তরফে জানানো হয়েছে, ধ্বংসস্তূপ সরাতে একটি বেসরকারি সংস্থাকে বরাত দেওয়া হয়েছে। ধ্বংসস্তূপে সরানোর কাজ চলছে। ইঞ্জিনিয়ারিং সংস্থাকে বরাত দেওয়া হয়েছে।টিটাগর পুরসভার পুরপ্রধান কমলেশ প্রসাদ সাউ বলেছেন, ”ইঞ্জিনিয়ারিং সংস্থাকে বরাত দেওয়া হয়েছে। পুরসভার কর্মীরা পারছিলেন না। ইতিমধ্যেই, বিপজ্জনক বাড়িটির আশেপাশের বাসিন্দাদের সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়েছে।
পুলিশ সূত্রে খবর, বিপজ্জনক বাড়িটিতে আর কেউ আটকে নেই। প্রাথমিক তদন্তে পুলিশের অনুমান, রান্নার গ্যাসের সিলিন্ডার বিস্ফোরণের জেরে বিপজ্জনক বাড়ির একাংশ ভেঙে পড়ে।
ব্যারাকপুরের পুলিশ সুপার মনোজ বার্মা জানিয়েছেন, ”ফরেন্সিক আরও দেখবে। একজন আটকে ছিল উদ্ধার করা হয়েছে। খোঁজ নিয়ে দেখেছি আর কেউ আটকে নেই। প্রাথমিকভাবে মনে করা হচ্ছে সিলিন্ডার ব্লাস্ট।” ঘটনাস্থল থেকে নমুনা সংগ্রহ করবেন ফরেন্সিক বিশেষজ্ঞরা। মাও পোস্টারে আতঙ্ক এবার সাতদিন বাজার বন্ধের হুমকি দিয়ে জঙ্গলমহলে মাওবাদীদের নামে পোস্টার পড়ল। আজ সকালে পশ্চিম মেদিনীপুরের শালবনির পিড়াকাটা বাজারে মাওবাদীদের নামে একাধিক পোস্টার দেখা যায়। পোস্টারে পিড়াকাটা গ্রাম পঞ্চায়েতের তৃণমূল প্রধান ও উপ প্রধানের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ তোলার পাশাপাশি সাতদিন পিড়াকাটা বাজার বন্ধ রাখার হুমকি দেওয়া হয়েছে। এলাকায় আতঙ্ক ছড়িয়েছে। গতকাল বাঁকুড়ার সারেঙ্গা ও রাইপুরের একাধিক জায়গায় মাওবাদীদের নামে পোস্টার দেখা যায়।