|
---|
পল মৈত্র, নতুন গতি : করোনাভাইরাস দমনে সারা দেশব্যাপী চলছে লকডাউন,লকডাউন চলছে পশ্চিমবঙ্গ তথা রাজ্যজুড়ে। গত কয়েকদিন আগে সরকারি নির্দেশেকার পর কয়েকটি জেলাকে গ্রীন জোন হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে,যার আওতায় পড়েছে দক্ষিণ দিনাজপুর জেলা।দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার মধ্যে গঙ্গারামপুর শহর ব্যবসার প্রতিষ্ঠিত জায়গা এখানকার অনেক কিছুই বিখ্যাত বিভিন্ন ক্ষেত্রে।এইবার এই গরমে সূর্যের তীব্র দাবদাহে অতিষ্ঠ জেলাবাসী সহ গঙ্গারামপুরবাসীরা।সমগ্র দক্ষিণ দিনাজপুর জেলায় বেড়েছে তরমুজের বিক্রি।সুমিষ্ট তরমুজ কিনতে দোকানে ভিড় জমাচ্ছেন জেলাবাসীরা। একেকটি তরমুজ ১০ টাকা থেকে শুরু করে ২০ টাকা কেজি পর্যন্ত বিক্রি হচ্ছে।জানা গেছে গঙ্গারামপুর শহরের কিছু বিক্রেতা ও কিছু বাসিন্দারা স্থানীয় চাষ করা তরমুজ বিক্রি করছেন। সোমবার গঙ্গারামপুর শহরের বাসস্ট্যান্ড সংলগ্ন হাইরোড থেকে শুরু করে গঙ্গারামপুর তপন রাজ্য সড়কের পাশেই ফলের দোকানগুলিতে গরমে তরমুজ বিক্রি বেড়েছে সেই তরমুজ কিনতে ভিড় জমাচ্ছেন আবালবৃদ্ধবনিতা।পাশাপাশি তরমুজ বিক্রেতারা জানান, এই লকডাউনের মাঝে তাদের বিক্রিতে ভাটা পড়লেও সূর্যের তীব্র দাবদাহে অতিষ্ঠ এলাকার বাসিন্দারা তাদের দোকানে তরমুজ কেনায় ও বিক্রি বাড়াতে মুখে হাসি ফুটেছে বিস্তর তারা সবকিছু মানিয়ে নিয়ে তরমুজ বিক্রি করছেন তবে সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে পাশাপাশি প্রশাসনিক নিয়মকে মান্যতা দিয়ে তারা বিক্রি করছেন বলে জানা গেছে। এ দিন এক বিক্রেতা জানান তরমুজের বিক্রির হার কমলেও গরমে তরমুজ বিক্রি বেশ ভালোই চলছে বাঙালির ঘরে ঘরে মঙ্গলচন্ডী পুজো হচ্ছে তাই মঙ্গলচণ্ডী পুজায় প্রসাদ অথবা গরম থেকে রেহাই পাওয়ার জন্য তরমুজ কিনছেন। হাওয়া অফিসের তরফে গত কয়েকদিন আগে জানানো হয়েছিল প্রচন্ড ঝড়বৃষ্টি ঘূর্ণিঝড় আসতে চলেছে রাজ্য জুড়ে যার প্রভাব পড়বে দক্ষিণ দিনাজপুর জেলাতেও কিন্তু সকাল থেকে প্রচন্ড তীব্র দাবদাহে প্রাণ ওষ্ঠাগত সকলের গঙ্গারামপুর শহরসহ জেলার বিভিন্ন জায়গায় তরমুজ বিক্রি হার বেড়েছে তা বলাই বাহুল্য আর সেই তরমুজ কেনার জন্য ভিড় জমাচ্ছেন আবালবৃদ্ধবনিতা।