|
---|
নতুন গতি:মঙ্গলবার সকাল হতেই চন্দ্রকোনা রোডের রাস্তায় শ্রমিকদের বিক্ষোভ মিছিল দেখে অনেকেই কিছুটা হতচকিত হয়ে পড়েন। রাজ্যের সমস্ত এলাকায় উন্নয়ন চলছে মুখ্যমন্ত্রী ছোট ও মাঝারি শিল্প গুলিতে জোর দিয়েছেন। পশ্চিম মেদিনীপুরের গড়বেতা এলাকায় গাছ কেটে পাচার হচ্ছে এমন অভিযোগ উঠে কয়েকজন প্রভাবশালী নেতা ও ব্যাক্তির বিরুদ্ধে আর তার জেরে সম্পুর্ন চন্দ্রকোনা রোডের ১০৯টি ‘স’মিল বন্ধ করে দেয় প্রশাসনের পক্ষ থেকে।
স মিলগুলোতে কাজে নিযুক্ত শ্রমিকদের কথা না ভেবেই শুধু নিজেদের দায় ছেড়ে ফেলার জন্য এই ধরনের হটকারী সিদ্ধান্ত হলেই অনেকের মত।
স মিল গুলির মালিকদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায় তাদের বৈধ কাগজপত্র ও সমস্ত আইনকানুন মেনেই কাঠের কাজ করা হয়।
আর তাদের স মিল গুলিতে কর্মরত শ্রমিকদের সংখ্যাটা প্রায় ২০হাজার ।এই শ্রমিকদের পরিবারের সদস্যদের অবস্থা বর্তমানে সচনীয় পরিস্থিতি । দিন আনি দিন খাই পরিবার গুলির কি হবে কোন আধিকারিক কি একটি বারও ভেবে দেখেছেন বলেও মন্তব্য করেন।
শ্রমিকদের পক্ষ থেকে কাতর আবেদন জানিয়ে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছেন। কারন তিনি মা মাটি মানুষের মুখ্যমন্ত্রী শ্রমিকদের পরিবারের কথা অবশ্যই ভাববেন ও অতিসত্বর এই স মিল গুলির কাজ পুনরায় চালু করবেন।