দিবারাত্রি ফুটবল প্রতিযোগিতা ও দুস্থদের কম্বল বিতরণ করা হয়।

সেখ আব্দুল আজিম : ৯ই ফেব্রুয়ারি ২০২৫ দিবারাত্রি ফুটবল প্রতিযোগিতা ও আতশবাজি এবং দুস্থদের কম্বল বিতরণ করা হয় নবাবপুর রেউয়াজির চক সোশ্যাল যুবক সংঘ এবং গ্রামবাসী বৃন্দের পরিচালনায় নবাবপুর অঞ্চল ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন মাঠে। জাতীয় পতাকা উত্তোলনের মাধ্যমে অনুষ্ঠানের শুভ সূচনা করেন বিশিষ্ট আইনজীবী এবং শ্রীরামপুরের সাংসদ সম্মানীয় কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায় মহাশয়। উক্ত দিবারাত্রি ফুটবল খেলায় উপস্থিত ছিলেন চন্ডীতলার বিধায়িকা মাননীয়া স্বাতী খন্দকার খন্দকার এছাড়া নবাবপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান রিনা সাঁতরা নবাবপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের উপপ্রধান জাহাঙ্গীর মল্লিক সাহেব এছাড়া উক্ত গ্রাম পঞ্চায়েতের আনিসুল রহমান নস্কর ও সদস্য বৃন্দ প্রমুখ ।চন্ডীতলা ১ নম্বর পঞ্চায়েত সমিতির কর্মদক্ষ সমাজসেবী সেখ মোশারাফ আলী আরো অন্যান্য বিশিষ্ট গুণীজনরা।উপস্থিত ছিলেন বিশিষ্ট সমাজসেবী এবং নবাবপুর অঞ্চল ফুটবল অ্যাসোসিয়েশনের লাইফ টাইম প্রেসিডেন্ট জনাব লুৎফর রহমান সাহেব ছাড়াও চন্ডীতলা থানার ভারপ্রাপ্ত অফিসার ছাড়া ও চন্ডীতলা থানার পুলিশ। মঞ্চে উপস্থিত বিশিষ্টজনদের গুণীজনদের ব্যাচ উত্তরীয় পুষ্পস্তক এবং মোমেন্ট দিয়ে সম্মান প্রদান করা হয়। অনাথ ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা পীরজাদা ত্বহা সিদ্দিকী দুস্থদের মধ্যে কম্বল বিতরণ করে তিনি বিদায় দেন উক্ত ফুটবল প্রতিযোগিতার মঞ্চ থেকে। উপস্থিত ছিলেন মোহামেডান স্পোর্টিং ক্লাবের দুই ফুটবলার আজহারউদ্দিন এবং ইসরাফিল দেওয়ান। মঞ্চে উপস্থিত ছিলেন হুগলি জেলা পরিষদের কর্মদক্ষ সুবীর মুখার্জি এছাড়া কর্মদক্ষ শামীম আহমেদ। সাহেব বিশিষ্ট সমাজসেবী হাজী মুহাম্মদ সেলিম উপস্থিত ছিলেন। দিবারাত্রি ফাইনাল খেলায় নবাবপুর নাঈমখাতে একাদশ কে হারিয়ে জয়ী হয় এস কে ফরেস্টার মশাট। দিবারাত্রি খেলায় ম্যান অফ দ্যা ম্যাচ ম্যান অফ দ্যা সিরিজ হিসাবে বিবেচিত হয় এস কে ফরেস্টার মশাট। এখন সবার খবরের তরফে একটি স্মারক তুলে দেন চন্ডীতলার বিদায়িকা স্বাতী খন্দকার মহাশয়া। রানার্স এবং উইনার্স দলের হাতে পুরস্কার তুলে দেন নবাবপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের উপপ্রধান জাহাঙ্গীর মল্লিক সাহেব এছাড়া নবাবপুর রেউজির চক সোশ্যাল যুবক সংঘের সভাপতি হাজী মুকিম মল্লিক এবং আব্বাস মল্লিক এছাড়া কেরামত আলী মল্লিক মইনুদ্দিন মল্লিক প্রমুখ। উক্ত দিবারাত্রি ফুটবল প্রতিযোগিতা অধীর আগ্রহে দর্শকদের উল্লাস লক্ষ্য করা যায়। গ্রামের ফুটবল দিনের পর দিন আগের জায়গায় ফিরে ফিরে আসছে দেখা যাচ্ছে।