হরিপাল থানা ওসির নেতৃত্বে নিখোঁজ হওয়া এক ব্যক্তিকে উদ্ধার করল।

শেখ আব্দুল আজিম হুগলি জেলা পুলিশের আধিকারিক এবং হরিপাল থানা ওসির নেতৃত্বে বিরাট সাফল্য নিখোঁজ হওয়া এক ব্যক্তিকে উদ্ধার করল হরিপাল থানার পুলিশ হরিপাল থানার অন্তর্গত বন্দিপুর মিত্র পাড়া বাসিন্দা অর্পিতা দাস। হরিপাল থানায় একটা লিখিত ।অভিযোগ দায়ের করেন তার স্বামী দেব কুমার দাস । চৌঠা জুন বেলা তিনটার সময় তারকেশ্বর যাচ্ছি বলে, বাড়ি থেকে হয় বাড়ি ফিরতে দেরি হলে , বাড়ির লোকজন তার মোবাইল ফোনে বারবার যোগাযোগ করলে ।দেব কুমার বাবুর ফোন সুইচ অফ বলে। তারপর দেব কুমার বাবু স্ত্রী অর্পিতা দাস হরিপাল থানা একটা মিসিং ডায়েরি করে। ডাইরি নাম্বার 298 যার ডেট ৪-৭- ২০২৫শে মেশিন ডায়েরি পরিপ্রেক্ষিতে হরিপাল থানা তদন্ত শুরু করে। এবং ৫ ৭ ২০২৫ শে অর্পিতা দাসের মোবাইলে একটা মেসেজ আসে কেউবা কারা তার স্বামীকে ১৫ লাখ টাকা মুক্তিপণ চেয়ে কিডন্যাপ করেছে। তারপর অর্পিতা দাস হরিপাল থানায় একটা কিডন্যাপের মামলা দায়ের করে ।তারপর হরিপাল থানা একটা কিডন্যাপিং মামলার অজু করে যার কেস নম্বর ৪১৫ ডেট ৫/৭/২০২৫ ১৩৭, ১৪০। অভিযোগের ভিত্তিতে এই মামলা দতদন্ত শুরু করেন এবং দেব কুমারের মোবাইলে টাওয়ার লোকেশন চেক করে দেখা যায়। বিভিন্ন রেল টেশন ,ক্রস করছে তারপর রেল পুলিশের সাহায্য নেয়। এবং জানতে পারে হুগলি জেলা ধোনেখালি থানার একটা টিম তদন্তে যাচ্ছে উত্তর প্রদেশ। ওই টিমের সঙ্গে যোগাযোগ করে হরিপাল থানার ইন্সপেক্টর বিশ্বজিৎ নন্দী। এবং ছবি ও মোবাইল নাম্বার দেওয়া হয়। ধোনেখালি থানার তদন্তকারী টিমে কে উত্তর প্রদেশ দেশের ঝাজা টেশেন , চম্বল এক্সপ্রেস থেকে উদ্ধার করে, তারপর ।হরিপাল থানায় আনা হয়। দেব কুমার বাবুকে। দেব কুমার বাবু প্রাইমারি স্কুলের শিক্ষক। কিভাবে এই ঘটনার ঘটলো তা তদন্ত শুরু করেছে হরিপাল থানার পুলিশ। আজ দোষী কে চন্দননগর মহকুমা আদালতে তোলা হয়।