|
---|
শনিবার জেলা জুড়ে ছিল তৃণমূলের নানা কর্মসূচি।এদিন পাণ্ডুয়ায় প্রায় ২৫ হাজার মানুষের মিছিল বের করেন জেলা যুব সভানেত্রী রুনা খাতুন। উপস্থিত ছিলেন মন্ত্রী বেচারাম মান্না, মন্ত্রী রত্না দে বাগ, জেলা তৃণমূল সভাপতি স্নেহাশীষ চক্রবর্তী, প্রাক্তন মন্ত্রী অসীমা পাত্র, যুব নেতা ও আইনজীবী কাজী ইমরানুল হক সহ অনেকেই। প্রচারে ব্যস্ত মন্ত্রী বেচারাম মান্না। একই সঙ্গে তিনি ব্যস্ত কিষান ক্ষেত-মজদুর সংগঠনকে আরও সংগঠিত করে তুলতে। মন্ত্রী জানিয়েছেন, দিনরাত এক করে প্রচার চলছে। সাড়া জেলা থেকেই মানুষ যাবেন। তবে শুধু মাত্র সিঙ্গুর এবং হরিপাল বিধানসভা কেন্দ্র থেকেই ২৫ হাজার মানুষ যাবেন ধর্মতলায়। একইসঙ্গে কিষান ক্ষেত-মজদুর সংগঠন থেকেও প্রায় ৩০ হাজার কর্মী সেদিন কলকাতার সভায় যোগ দেবেন। এদিকে নাওয়া-খাওয়া-ঘুম ভুলেছেন সপ্তগ্রামের বিধায়ক তপন দাশগুপ্ত। সকাল থেকে রাত জেলার এপ্রান্ত থেকে ওপ্রান্ত চষে বেড়াচ্ছেন। দিন কীভাবে কেটে যাচ্ছে বুঝতে পারছেন না। গভীর রাত পর্যন্ত ব্যস্ত থাকছেন বৈঠকে। তপন বাবু জানিয়েছেন, তাঁর সপ্তগ্রাম বিধানসভা কেন্দ্র থেকে এবছর রেকর্ড সংখক মানুষ কলকাতার সভায় যোগ দেবেন। শ্রীরামপুর হুগলি সাংগঠনিক জেলা থেকে আড়াই লাখের বেশি মানুষ যোগ দেবেন ২১ জুলাই, ধর্মতলার সভায়। সংখ্যাটা আরও বাড়াতে প্রস্তুতি চলছে। এমনই দাবি করছেন শ্রীরামপুর হুগলি সাংগঠনিক জেলা সভাপতি স্নেহাশীষ চক্রবর্তী। তিনি জানিয়েছেন, ২১ জুলাই ধর্মতলার সভা সফল করতে প্রস্তুত জেলা। কর্মসূচি সফল করতে রাস্তায় নেমেছে তৃণমূল কংগ্রেসের সর্বস্তরের সংগঠন। দিন রাত প্রচার চলছে। প্রচার চালাচ্ছেন শ্রমিক, শিক্ষক, ছাত্র, যুব, কৃষক, মজদুর সংগঠনের নেতৃত্ব। গত এক মাস ধরে চলছে প্রচারাভিযান। যত দিন এগিয়ে আসছে, প্রচারের গতি বাড়ছে। এবছর হুগলি জেলা রেকর্ড গড়বে।