বিনা অনুমতিতেই বন্দরের জমি দখল করে গজিয়ে উঠেছে বাস স্ট্যান্ড

নিজস্ব সংবাদদাতা: বিনা অনুমতিতেই বন্দরের জমি দখল করে গজিয়ে উঠেছে বাস স্ট্যান্ড। এ নিয়ে এবার কড়া ব্যবস্থা নিতে চলেছে বন্ধ কর্তৃপক্ষ। যে জমি জবরদখল করে বাসস্ট্যান্ড গজিয়ে উঠেছে সেই সমস্ত জমি পুনরুদ্ধার করতে তৎপর হয়েছে বন্দর কর্তৃপক্ষ। সম্প্রতি বন্দরের রাস্তা সারানোর জন্য বিভিন্ন এলাকা পরিদর্শন করতে গিয়ে বেআইনিভাবে বাসস্ট্যান্ড গজিয়ে ওঠার বিষয়টি লক্ষ্য করেছেন বন্দরের আধিকারিকরা।

    বন্দরের কর্মীদের একাংশের মদতেই এই ব্যবসা চলছে। সে ক্ষেত্রে টাকা লেনদেন হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে বলে মনে করছেন আধিকারিকরা। সেই সমস্ত কর্মীদের চিহ্নিত করার পাশাপাশি জমি জবরদখল রোধ করতে চাইছে বন্দর কর্তৃপক্ষ। জানা গিয়েছে, কাঁটাপুকুর রোডে বন্দরের জমিতে একাধিক পণ্যবাহী গাড়ি দাঁড়িয়ে থাকে।

    বিনা অনুমতিতেই বন্দরের জমি দখল করে গজিয়ে উঠেছে বাস স্ট্যান্ড। এ নিয়ে এবার কড়া ব্যবস্থা নিতে চলেছে বন্ধ কর্তৃপক্ষ। যে জমি জবরদখল করে বাসস্ট্যান্ড গজিয়ে উঠেছে সেই সমস্ত জমি পুনরুদ্ধার করতে তৎপর হয়েছে বন্দর কর্তৃপক্ষ। সম্প্রতি বন্দরের রাস্তা সারানোর জন্য বিভিন্ন এলাকা পরিদর্শন করতে গিয়ে বেআইনিভাবে বাসস্ট্যান্ড গজিয়ে ওঠার বিষয়টি লক্ষ্য করেছেন বন্দরের আধিকারিকরা।

     

    বন্দর কর্তৃপক্ষের অনুমান, বন্দরের কর্মীদের একাংশের মদতেই এই ব্যবসা চলছে। সে ক্ষেত্রে টাকা লেনদেন হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে বলে মনে করছেন আধিকারিকরা। সেই সমস্ত কর্মীদের চিহ্নিত করার পাশাপাশি জমি জবরদখল রোধ করতে চাইছে বন্দর কর্তৃপক্ষ। জানা গিয়েছে, কাঁটাপুকুর রোডে বন্দরের জমিতে একাধিক পণ্যবাহী গাড়ি দাঁড়িয়ে থাকে। এর পাশাপশি খিদিরপুরের জগন্নাথ মন্দিরের কাছে রিমান্ড রোডের পাশেই রয়েছে বন্দরের নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা সিআইএসএফ ক্যাম্প। তার পাশেও অবৈধভাবে বাস স্ট্যান্ড গজিয়ে উঠেছে বলে জানা গিয়েছে।

    বিকেলে বাবুঘাট থেকে অনেক বাস বিহার, ঝাড়খণ্ডের উদ্দেশ্যে ছাড়ে। সেই সমস্ত বাসই এই এলাকায় রাখা হয়। বন্দরের চেয়ারম্যান বিনীত কুমার এই অভিযোগের সত্যতা স্বীকার করে জানিয়েছেন, ‘আমাদের কাছে ভিডিয়ো সহ এর প্রমাণ রয়েছে। আমরা দ্রুতই ওই বাস স্ট্যান্ড সেখান থেকে সরিয়ে দেবো। এর পাশাপাশি বন্দরের যে সমস্ত কর্মীরা এর সঙ্গে যুক্ত রয়েছেন তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’ বন্দর কর্তৃপক্ষের মতে, ওই জমি ব্যবহার করা গেলে বন্দর কর্তৃপক্ষ লাভবান হবে। কিন্তু জমি জবর দখল হয়ে থাকায় তা ব্যবহার করতে সমস্যা হচ্ছে।