সম্প্রতি আইসিসি টুর্নামেন্টের ফাইনালে চূড়ান্ত ব্যর্থতা, রোহিত ব্রিগেড কতটা সফল হবে আসন্ন বিশ্বকাপ মহাযজ্ঞে?

নিজস্ব সংবাদদাতা :সামনেই ওডিআই বিশ্বকাপ, অংশগ্রহণকারী দলগুলি নিজেদের প্রস্তুতি শুরু করে দিয়েছে। ভারতের ক্যাপ্টেন রোহিতও বিশ্বকাপে ভালো ফল করার ব্যাপারে আশাবাদী। কিন্তু সম্প্রতি আইসিসি টুর্নামেন্টের ফাইনালে ভারতের ভরাডুবি আমরা দেখতে পেয়েছি। অস্ট্রেলিয়ার এর কাছে বিরাট ব্যবধানে ভারতের পরাজয় সহ্য করতে হয়েছে ভারতের ক্রিকেট অনুরাগীদের। একটা বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ এর ফাইনাল খেলতে গেলে যতটা প্রস্তুতির দরকার ছিল , চূড়ান্ত অভাব পরিলক্ষিত হয়। সবকিছু থেকেই অস্ট্রেলিয়ার থেকে অনেকটাই পিছিয়ে ছিল ভারত। মোটিভেশন এর অভাব, ভালো ওপেনিং জুটির অভাব । এত বড় একটা টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলার ব্যাপারে একেবারেই প্রস্তুতি ছিল না ভারতীয় দলের।

    ভারতীয় ক্রিকেটাররা যেখানে আইপিএল দিয়ে এত বড় একটি টুর্নামেন্টের প্রস্তুতি সেরেছিল অস্ট্রেলিয়া কিন্তু সেই পথে যায়নি। এখন আইপিএল ভারতের কাছে সব থেকে বড় টুর্নামেন্ট। যেখানে ভালো পারফরম্যান্স করলে ক্রিকেটারদের সুযোগ মিলে যায় বিস্তর।

    ওভালে মিচেল স্টার্ক, ক্যামেরুন গ্রীন কাছে ধরাশায়ী ভারতের ব্যাটিং লাইন আপ। মিচেল স্ট্রাকদের দৃষ্টিনন্দন বোলিং হৃদয় ছুয়ে দিয়েছে। একাধিকবার রিভার্স সুইং করে ভারতীয় ব্যাটসম্যানদের বিপদে ফেলেছিলেন অস্ট্রেলিয়ার বোলাররা। অস্ট্রেলিয়া তাদের বোলিংকে যে শিল্পের পর্যায়ে নিয়ে যেতে পারেন তারা আবারও প্রমাণ দিয়েছেন বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ এর ফাইনালে। রোহিত শর্মা আসন্ন ওডিআই বিশ্বকাপে ভারতের ভালো খেলার ব্যাপারে আশাবাদী কিন্তু বাস্তবে কতটা হবে সেটা সময় বলে দেবে। কারন এত বড় একটা টুর্নামেন্টে হোমওয়ার্ক না করে গেলে আবারও মুখ থুবড়ে পড়ার সম্ভবনা রয়েছে।

    ভারত মহেন্দ্র সিং ধোনির হাত ধরে ২০১৩ সালে আইসিসি ট্রফি দিতে নিয়েছিল। ঠিক তার ১০ বছর পর রোহিত ব্রিগেড আবারো কি পারবে? মহেন্দ্র সিং ধোনি নবীন ও তরুণ খেলোয়াড়দের মধ্যে সমন্বয় সাধন করতে পেরেছিলেন। তাইতো তিনি ক্যাপ্টেন কুল মহেন্দ্র সিং ধোনি। একাধিকবার হেরে যাওয়া ম্যাচ কে একার হাতে জিতিয়েছেন। তার অনবদ্য ক্যাপ্টেনশিপে ভারত কঠিন কঠিন ম্যাচের বৈতরণী পার করতে পেরেছে।

    এখন রোহিতরা কতটা সফল হবেন আসন্ন ওডিআই বিশ্বকাপে সেটাই দেখবার?

    সামনেই ওডিআই বিশ্বকাপ, অংশগ্রহণকারী দলগুলি নিজেদের প্রস্তুতি শুরু করে দিয়েছে। ভারতের ক্যাপ্টেন রোহিতও বিশ্বকাপে ভালো ফল করার ব্যাপারে আশাবাদী। কিন্তু সম্প্রতি আইসিসি টুর্নামেন্টের ফাইনালে ভারতের ভরাডুবি আমরা দেখতে পেয়েছি। অস্ট্রেলিয়ার এর কাছে বিরাট ব্যবধানে ভারতের পরাজয় সহ্য করতে হয়েছে ভারতের ক্রিকেট অনুরাগীদের। একটা বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ এর ফাইনাল খেলতে গেলে যতটা প্রস্তুতির দরকার ছিল , চূড়ান্ত অভাব পরিলক্ষিত হয়। সবকিছু থেকেই অস্ট্রেলিয়ার থেকে অনেকটাই পিছিয়ে ছিল ভারত। মোটিভেশন এর অভাব, ভালো ওপেনিং জুটির অভাব । এত বড় একটা টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলার ব্যাপারে একেবারেই প্রস্তুতি ছিল না ভারতীয় দলের। ভারতীয় ক্রিকেটাররা যেখানে আইপিএল দিয়ে এত বড় একটি টুর্নামেন্টের প্রস্তুতি সেরেছিল অস্ট্রেলিয়া কিন্তু সেই পথে যায়নি। এখন আইপিএল ভারতের কাছে সব থেকে বড় টুর্নামেন্ট। যেখানে ভালো পারফরম্যান্স করলে ক্রিকেটারদের সুযোগ মিলে যায় বিস্তর।

     

    ওভালে মিচেল স্টার্ক, ক্যামেরুন গ্রীন কাছে ধরাশায়ী ভারতের ব্যাটিং লাইন আপ। মিচেল স্ট্রাকদের দৃষ্টিনন্দন বোলিং হৃদয় ছুয়ে দিয়েছে। একাধিকবার রিভার্স সুইং করে ভারতীয় ব্যাটসম্যানদের বিপদে ফেলেছিলেন অস্ট্রেলিয়ার বোলাররা। অস্ট্রেলিয়া তাদের বোলিংকে যে শিল্পের পর্যায়ে নিয়ে যেতে পারেন তারা আবারও প্রমাণ দিয়েছেন বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ এর ফাইনালে। রোহিত শর্মা আসন্ন ওডিআই বিশ্বকাপে ভারতের ভালো খেলার ব্যাপারে আশাবাদী কিন্তু বাস্তবে কতটা হবে সেটা সময় বলে দেবে। কারন এত বড় একটা টুর্নামেন্টে হোমওয়ার্ক না করে গেলে আবারও মুখ থুবড়ে পড়ার সম্ভবনা রয়েছে। ভারত মহেন্দ্র সিং ধোনির হাত ধরে ২০১৩ সালে আইসিসি ট্রফি দিতে নিয়েছিল। ঠিক তার ১০ বছর পর রোহিত ব্রিগেড আবারো কি পারবে? মহেন্দ্র সিং ধোনি নবীন ও তরুণ খেলোয়াড়দের মধ্যে সমন্বয় সাধন করতে পেরেছিলেন। তাইতো তিনি ক্যাপ্টেন কুল মহেন্দ্র সিং ধোনি। একাধিকবার হেরে যাওয়া ম্যাচ কে একার হাতে জিতিয়েছেন। তার অনবদ্য ক্যাপ্টেনশিপে ভারত কঠিন কঠিন ম্যাচের বৈতরণী পার করতে পেরেছে।

     

    এখন রোহিতরা কতটা সফল হবেন আসন্ন ওডিআই বিশ্বকাপে সেটাই দেখবার?