রাত নামলেই অন্ধকার কারণ বাতিস্তম্ভ থাকলেও তাতে আলো জ্বলে না এমনই ঘটনা শ্রীরামপুরের শহিদ গোপীনাথ সেতুতে

নিজস্ব সংবাদদাতা :সেতুর পাশে সার দিয়ে রয়েছে বাতিস্তম্ভ। কিন্তু, রাত নামলেই অন্ধকার। কারণ বাতিস্তম্ভ থাকলেও তাতে আলো জ্বলে না। এমনই ঘটনা শ্রীরামপুরের শহিদ গোপীনাথ সেতুতে। সেতুর উপর এদিক ওদিক পড়ে রয়েছে ফাইবার কেবল। অন্ধকারে তাতে পা জড়িয়ে হতে পারে বিপদও। মরণফাঁদে পরিণত হয় সেতু। যে কোনও মুহূর্তে বড়সড় দুর্ঘটনার আশঙ্কা করছেন গাড়ি চালকরা। পরিস্থিতি খতিয়ে দেখে দ্রুত সমস্যা সমাধানের আশ্বাস দিয়েছে শ্রীরামপুর পুরসভা ও পূর্ত দফতর। ব্রিজের ওপর লাইন দিয়ে রয়েছে লাইট পোস্ট। অথচ জ্বলে না আলো। সূর্য ডুবলেই অন্ধকারে ঢেকে যায় ব্রিজ। তার ওপর সেতুর ধার ঘেঁষে বিপজ্জনকভাবে ছড়িয়ে ফাইবার অপটিকের কেবল। সব মিলিয়ে মরণফাঁদে পরিণত হয়েছে শ্রীরামপুরের শহিদ গোপীনাথ সেতু।নিত্যযাত্রী সুজয় শ্রীমানি বলেন, ‘এখান দিয়ে যাতায়াত করতে ভয় লাগে। চারদিকে অন্ধকার, তার মধ্যেই পাইপ পড়ে আছে। যেকোনও মুহূর্তে কিছু ঘটে যেতে পারে।’

    হুগলি ইউনাইটেড ট্রাক অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক প্রবীর চট্টোপাধ্যায় বলেন, ‘লাইট না থাকায় লরি চালাতে অবস্থা হয়। কারও হুঁশ নেই। রক্ষণাবেক্ষণ ঠিকমতো হয় না। প্রশাসন দেখুক।’নিত্যযাত্রী সুজয় শ্রীমানি বলেন, ‘এখান দিয়ে যাতায়াত করতে ভয় লাগে। চারদিকে অন্ধকার, তার মধ্যেই পাইপ পড়ে আছে। যেকোনও মুহূর্তে কিছু ঘটে যেতে পারে।’

    হুগলি ইউনাইটেড ট্রাক অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক প্রবীর চট্টোপাধ্যায় বলেন, ‘লাইট না থাকায় লরি চালাতে অবস্থা হয়। কারও হুঁশ নেই। রক্ষণাবেক্ষণ ঠিকমতো হয় না। প্রশাসন দেখুক।’