মরণোত্তর চক্ষুদান দেহ দান অঙ্গ দান নিয়ে সচেতনতা শিবির

বাবলু হাসান লস্কর, দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা : সুন্দরবনের বাঘে আক্রান্ত পরিবার মানবিকতার নজির গড়লেন। পিছিয়ে পড়া জন-জাতি বিশ্বের দরবারে নজির সৃষ্টি করলো মরণোত্তর চক্ষুদানের মাধ্যম দিয়ে প্রতিনিয়ত জলে জঙ্গলে জীবিকার সন্ধানে যেতে হয় একদিন রয়েল বেঙ্গল টাইগারের আক্রমণে দীর্ঘ সময় ধরে ডাক্তারদের অক্লান্ত পরিশ্রমের ফলে বাঁচাতে পারল না এই বাঘে আক্রান্ত রোগী অবশেষে মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়ে। জনগনের পাঠশালা নামক স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের সহায়তায় তারা চক্ষুদানে অঙ্গীকার করে। পরিবারের মৃত্যুকালীন তাঁরই পরিবারের সম্মতি ক্রমে মরণোত্তর চক্ষুদান করেন। সমাজের কাছে এই পরিবার অবহেলিত লাঞ্চিত বঞ্চিত ঘৃণিত অপমানিত হওয়া। এলাকায় যুক্তিবাদী ও মানবতাবাদী সংগঠক তারা প্রচার চালায় এমনই দেখা গেল দক্ষিণ চব্বিশ পরগনার কুলতলী বিধানসভার দেউলবাড়ী তিন নম্বর গ্রামে যেখানে এলাকার মৎস্যজীবীদের নিয়ে বিশেষ এক বৈঠকের মাধ্যমে তাদেরকে সচেতনতার বার্তা দেয়া হয়েছে। আগামী দিনে এই সমস্ত পরিবারের পাশে সকল সংগঠন সহযোগিতা করবেন এমনি জানালেন। এই সমস্ত ব্যক্তিদের মৃত্যু কালিন এবং এই অঙ্গ বা যে সমস্ত ব্যক্তিদের বিশেষ প্রয়োজন।

    এটি কুলতলী তিন নম্বর দেউলবাড়ি গ্রামে বিশেষ করে পিছিয়ে পড়া সুন্দরবনের প্রত্যন্ত অঞ্চলের ছয়ই ফেব্রুয়ারী রবিবার ২০২২ সুন্দরবন লাগোয়া গ্রামে মানুষের অঙ্গ দান নিয়ে বিশেষ সচেতনতা শিবির অনুষ্ঠিত হলো জনগণের পাঠশালা নামক স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন তারা এই মুহূর্তে এমনই এক অনুষ্ঠানে এলাকাবাসী আসেন ও তারা বেজায় খুশি।