|
---|
সেখ রিয়াজুদ্দিন, বীরভূম: আজ ১০ ই জানুয়ারি সোমবার, দেশব্যাপী শুরু হয়েছে করোনা টিকার বুস্টার ডোজ কর্মসূচি। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ঘোষণা করেছিলেন যে, জানুয়ারি থেকে করোণা টিকার বুস্টার ডোজ দেওয়ার কাজ শুরু হবে। সেই মোতাবেক সোমবার ১০ ই জানুয়ারি সকাল থেকেই শুরু হয়েছে করোণা টিকার বুস্টার ডোজ কর্মসূচি। প্রথম পর্যায়ে অগ্রাধিকার হিসাবে থাকছেন প্রথম সারির করোণা যোদ্ধা সহ স্বাস্থ্যকর্মীরা । কোভিড ভ্যাকসিনের দ্বিতীয় ডোজ নেওয়ার নয় মাস বা ৩৯ সপ্তাহ পরে নেওয়া যাবে এই বুস্টার ডোজ বলে জানা যায়। উল্লেখ্য যারা কোভিশিল্ড বা কোভ্যাকসিনের টীকা নিয়েছেন, তাঁরা সেই অনুযায়ী তথা সেই ভ্যাকসিনের বুস্টার ডোজ পাবেন। বিশেষ উল্লেখ্য রাজ্যে লাগামহীনভাবে করোণা বেড়েই চলেছে। রবিবার স্বাস্থ্য ভবনের বুলেটিনে প্রকাশ যে, রাজ্যে দৈনিক সংক্রমনের সংখ্যা ২৪২৮৭ জন। এরাজ্যে সাড়ে সাত লক্ষ স্বাস্থ্যকর্মী, সাড়ে দশ লক্ষ ফ্রন্টলাইন ওয়ার্কার এবং বাইশ লক্ষ কোমর্বিডিটি থাকা ষাটোর্ধ্ব ব্যক্তিগণ এই বুস্টার ডোজ পাবেন বলে জানা যায়। রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তের পাশাপাশি আজ খয়রাশোল ব্লকের অধীনে তিনটি থানা চত্বরে ই বুস্টার ডোজ টীকাকরণ কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়।
এদিন কাঁকরতলা থানায় ১৪০ জন, খয়রাশোল থানায় ৭০ জন এবং লোকপুর থানায় ৩৫ জনকে বুস্টার ডোজ দেওয়া হয়েছে বলে জানা গেছে।কাঁকরতলা শিবিরে উপস্থিত ছিলেন থানার ভারপ্রাপ্ত আধিকারিক জহিদুল ইসলাম, খয়রাসোল থানায় ছিলেন ওসি সঞ্চয়ন ব্যানার্জী এবং লোকপুর থানার শিবিরে উপস্থিত ছিলেন ওসি সন্তোষ ভকত।টীকা করণ শিবির পরিদর্শন করতে এসে কাঁকরতলা থানার শিবিরে আজকের ভ্যাক্সিনেশন এর ব্যাপারে একান্ত সাক্ষাৎকারে বিস্তারিত জানান খয়রাসোল ব্লক স্বাস্থ্য আধিকারিক ডাক্তার সব্যসাচী রায়।