অনুব্রত ঘনিষ্ঠ ব্যবসায়ী ও নেতার বাড়িতে সিবিআই হানা

নিজস্ব সংবাদদাতা : ইডির হাতে পার্থ চট্টোপাধ্যায় গ্রেফতার হতেই শহর থেকে জেলা তল্লাশিতে নেমেছে তদন্তকারী আধিকারিকরা। আর আজ, বুধবার বীরভূমের একাধিক জায়গায় সিবিআই হানা দিয়েছে। শান্তিনিকেতনের রতনকুঠি গেস্ট হাউস থেকে দুটি দলে বিভক্ত হয়ে নানুরের বাসাপাড়া এবং সিউড়ির দিকে যায় তদন্তকারী অফিসাররা। শান্তিনিকেতনে পৌঁছে গিয়েছে সিবিআইয়ের একটি দল।ঠিক কী ঘটেছে বীরভূমে?‌ স্থানীয় সূত্রের খবর, তৃণমূল কংগ্রেসের জেলা পরিষদের পূর্ত কর্মাধ্যক্ষ আবদুল কেরিম খান এবং সিউড়িতে পাথর ব্যবসায়ী টুলু মণ্ডলের বাড়িতে হানা দেয় অফিসাররা। এই দু’‌জন বীরভূম তৃণমূল কংগ্রেসের জেলা সভাপতি অনুব্রত মণ্ডলের ঘনিষ্ঠ বলে অভিযোগ। এই তল্লাশির সঙ্গে এসএসসি নিয়োগ দুর্নীতি মামলার কোনও সম্পর্ক নেই।

    সিবিআই সূত্রে খবর, সিউড়ি সাজানো পল্লী এবং পাইকপাড়াতে দুটি বাড়িতে তালা ভেঙে বাড়ির ভিতর প্রবেশ করা হয়। আগেই কয়লা পাচার মামলায় অনুব্রত মণ্ডলকে জিজ্ঞাসাবাদ করেছে সিবিআই। গ্রেফতার হয়েছেন তৃণমূল কংগ্রেস নেতার দেহরক্ষী সায়গল হোসেন।

    ঠিক কী ঘটেছে বীরভূমে?‌ স্থানীয় সূত্রের খবর, তৃণমূল কংগ্রেসের জেলা পরিষদের পূর্ত কর্মাধ্যক্ষ আবদুল কেরিম খান এবং সিউড়িতে পাথর ব্যবসায়ী টুলু মণ্ডলের বাড়িতে হানা দেয় অফিসাররা। এই দু’‌জন বীরভূম তৃণমূল কংগ্রেসের জেলা সভাপতি অনুব্রত মণ্ডলের ঘনিষ্ঠ বলে অভিযোগ। এই তল্লাশির সঙ্গে এসএসসি নিয়োগ দুর্নীতি মামলার কোনও সম্পর্ক নেই।

     

    আর কী জানা যাচ্ছে?‌ শান্তিনিকেতনে বিশ্বভারতীর রতনকুঠি গেস্ট হাউসে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী অফিসাররা ছিলেন। সকালে তাদের ১০টি গাড়ি ঘুরতে শুরু করে গোটা বীরভূমে। কেন্দ্রীয় বাহিনীর জওয়ানদের নিয়ে দুটি দলে ভাগ হয়ে একটি দল নানুরের দিকে, অন্য একটি দল সিউড়ির দিকে চলে যায়৷ বীরভূমের সিউড়ির পাথর ব্যবসায়ী টুডু মণ্ডলের বাড়িতে যান আধিকারিকরা। আর একটি দল হানা দেয় বাসাপাড়া এলাকার একটি বাড়িতে। ওই বাড়ির মালিক বীরভূম জেলা পূর্ত কর্মাধ্যক্ষ আবদুল কেরিম খান।সিবিআই কী তথ্য পেয়েছে?‌ সিবিআই সূত্রে খবর, সিউড়ি সাজানো পল্লী এবং পাইকপাড়াতে দুটি বাড়িতে তালা ভেঙে বাড়ির ভিতর প্রবেশ করা হয়। আগেই কয়লা পাচার মামলায় অনুব্রত মণ্ডলকে জিজ্ঞাসাবাদ করেছে সিবিআই। গ্রেফতার হয়েছেন তৃণমূল কংগ্রেস নেতার দেহরক্ষী সায়গল হোসেন। ইলামবাজার–সহ বীরভূমের নানা জায়গায় সায়গলের কোটি কোটি টাকার সম্পত্তির হদিস মিলেছে বলে দাবি কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। সায়গলকে জেরা করেই এই দুটি নাম উঠে আসে বলে মনে করা হচ্ছে।