|
---|
নিজস্ব প্রতিবেদক : একজন কোম্পানির মালিককে আর খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না।নাটকীয় ভাবে উধাও হয়ে গেলেন।কিন্তু বাস্তবে এমন তো হতেই পারে।কোনো ষড়যন্ত্র নাকি ইচ্ছে করেই গা ঢাকা দিয়েছেন এখনো বোঝার উপায় নেই।এই কোম্পানির বাকি কর্মীরাই কি এর পেছনে রয়েছেন!কিন্তু এখানে রূপঙ্কর বাগচী কি করছেন!!! এই সব প্রশ্নের উত্তর বা এই ধাঁধার সমাধান মিলবে কৃষ্টি পটুয়ার আগামী নাটকের প্রিমিয়ারে। “চাঁদমারি”, এই নাটকে করোনা কালের একটি দীর্ঘ সময় পর আবার মন্চে রূপঙ্করের নাটকের দল নতুন প্রযোজনা নিয়ে হাজির হচ্ছে নিরঞ্জন সদনে আগামী ২০ মার্চ।
এর আগে জেহাদ, হীরালাল বায়োস্কোপ এর মতো সফল প্রযোজনা কৃষ্টি পটুয়ার কাজের মান এবং শৈলির জনসমাজে এক ছাপ ছেড়েছে। সেই ট্র্যাডিশনকে মাথায় নিয়েই আবার নতুন নিটক “চাঁদমারি”-এর আগমন।
এর আগে নাটকে গান এবং আবহসঙ্গীত লাইভ করা হতো তবে এই নতুন প্রযোজনায় সেটা রেকর্ড করা হয়েছে।নাটকটা পরিচালনা করছেন দেবদাস ঘোষ।
রূপঙ্কর বললেন,” লকডাউনের পর এই প্রথম নতুন প্রযোজনা নিয়ে আসছি।এখানে আমি রূপঙ্কর নই, চৈতালিও অন্য ভূমিকায়।আসলে গল্পটা একটা কোম্পানির।কোম্পানির বস হঠাৎ বেপাত্তা হয়ে যান। কোম্পানির কর্মীদের মধ্যে নানা সমীকরণ বদলাতে থাকে।কোথায় গেলেন বস।নানা প্রশ্নের উত্তর নিয়ে আমাদের এই নাটক চাঁদমারি।এই প্রথম আবহসঙ্গীত রেকর্ড করলাম নাটকের জন্য।” চৈতালি বললেন,” এখানে আমি প্রমিলা,আর রূপঙ্করের পরিচয় নাটক দেখলে জানবেন।মাঝে অনেকদিন নাটকের কোনো কাজ করতে পারিনি।তাই ভালো লাগছে আবার মঞ্চে ফিরছি এই ভেবে”পরিচালক তথা সহ অভিনেতা দেবদাস ঘোষ বললেন,” আসা করি এই নতুন প্রযোজনাটা কৃষ্টি পটুয়ার আগের প্রযোজনা গুলোর মতোই সবার ভালো লাগবে।আবহসঙ্গীত নির্মানে আর্যা,রৌনক,আয়শ্রী,সুদীপ সবাই সহযোগিতা করেছেন।”
কৃষ্টি পটুয়ার “চাঁদমারি” নাটকটি প্রথম মঞ্চস্থ হবে আগামী ২০ মার্চ, নিরঞ্জন সদন,সন্ধ্যা ৬টায়।