|
---|
রামিজ আলি আহমেদ : দুর্গাপুজোর সময় কলকাতার আবাসনগুলির আবেগ, উচ্ছাস এবং উদ্দীপনা ভূমি খ্যাত গায়ক সৌমিত্র রায় আর ‘ক্যাকটাস’ খ্যাত গায়ক সিদ্ধার্থ শঙ্কর রায় ওরফে সিধু এবং অভিনেত্রী সোলাঙ্কি রায়কে বিমুগ্ধ করে তাঁদের মার্লিনের আবাসন পরিক্রমার সময়।
মার্লিন গ্রুপ দুর্গাপূজার তিন দিন এই সেলিব্রিটিদের নিয়ে একটি পূজা পরিক্রমার আয়োজন করে মার্লিনের সেরা পুজোর তৃতীয় বর্ষে “মার্লিনের সেরা পুজো ২০২১-পুরস্কার” বিচার করতে। অভিনেত্রী সোলাঙ্কি রায়, ভূমি খ্যাত গায়ক সৌমিত্র রায়, এবং ক্যাকটাসের সিদ্ধার্থ শঙ্কর রায় ওরফে সিধু মহাসপ্তমী, মহাষ্টমী এবং মহানবমীর দিন মার্লিনের ১৪ টি আবাসন অ্যাপার্টমেন্টে পরিক্রমা করেন।
ভারতের শীর্ষস্থানীয় রিয়েল এস্টেট সংগঠন মার্লিন গ্রুপ ২০১৯ সালে “মার্লিনের সেরা পুজো” এর প্রতিষ্ঠা করেছে, পশ্চিমবঙ্গের মার্লিনের নির্বাচিত আবাসন অ্যাপার্টমেন্টগুলিতে পূজা আয়োজক কমিটিগুলিকে অনুপ্রাণিত করার একটি স্বীকৃতি হিসাবে। এর লক্ষ্য ছিল আবাসন অ্যাপার্টমেন্টগুলিতে দুর্গা পূজা উত্যাপনের উদ্দীপনাকে একটি উদ্ভাবনী উপায়ে স্বীকৃতি দেওয়া। এটি হল পুরস্কারের তৃতীয় বছর। মার্লিন ওয়ার্ডেন লেকভিউ, মার্লিন উত্তরা, মার্লিন ম্যাক্সিমাস, মার্লিন জবাকুসুম, মার্লিন আইল্যান্ড, মার্লিন লিগেসি, মার্লিন ওয়াটারফ্রন্ট, মার্লিন স্যাফায়ার, মার্লিন ট্যুইন্স, মার্লিন লরেল গার্ডেন, মার্লিন ক্রেস্ট, মার্লিন বসুন্ধরা, মার্লিন এমারেল্ড “মার্লিন সেরা পুজো” পুরস্কার প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করেছিল।
ঢাকের আওয়াজে মিশে যাওয়া ধুনুচির গন্ধ, বিভিন্ন বর্ণের সুদৃশ্য ঐতিহ্যবাহী পোশাক, ভারী গহনা, সিঁদুর-টিপে সজ্জিত মহিলাদের সমাগম, নিষ্ঠার সাথে প্রস্তুত সাবেকী ভোগের চমৎকার স্বাদ আর পূজা কমিটির নিখুঁত আয়োজন বিচারক এবং মার্লিনের কর্মকর্তাদের মুগ্ধ করে। কলকাতা, কোন্নগর, সোদপুর জুড়ে মার্লিনের সমস্ত আবাসন অ্যাপার্টমেন্টগুলিতে কোভিড প্রোটোকল, সার্বজনীন মাস্ক এবং স্যানিটাইজারের ব্যবহার তাঁদেরকে আবাসন অ্যাপার্টমেন্টগুলির প্রস্তুতির প্রশংসা করতে বাধ্য করে।
মার্লিন গ্রুপের ম্যানেজিং ডিরেক্টর শ্রী সাকেত মোহতা বলেন, “আমরা মার্লিন গ্রুপে, তিন বছর আগে বাংলার বৃহত্তম উৎসব দুর্গাপূজা উদযাপন করতে কলকাতায় আমাদের আবাসন অ্যাপার্টমেন্টের বাসিন্দাদের অনুপ্রাণিত করার জন্য এই পুরস্কারটি প্রতিষ্ঠা করেছি। এমনকি মহামারীও বাসিন্দাদের উদ্দীপনাকে নষ্ট করতে পারেনি কারণ তারা কোভিড প্রোটোকল মেনেই আনুষ্ঠানিকতা প্রদর্শন করেছিল। আমরা সৌমিত্র রায়,সিধু এবং সোলাঙ্কি রায়কে ধন্যবাদ জানাই তাদের ব্যস্ত সময়সূচী থেকে সময় বের করে আমাদের এই পুরস্কারের বিচার করতে উপস্থিত থাকার জন্য। আমরা ভবিষ্যতে আরও বড় পরিসরে এই উদ্যোগ নেওয়ার আশা রাখি।”