|
---|
নূর আহম্মেদ : ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, মেমারি গত ১১ ই ফেব্রুয়ারি ছিল বাম ছাত্র যুবদের নবান্ন অভিযান। আর সেই অভিযানে পুলিশি বাধার মুখে পড়ে বাম ছাত্র যুবরা। ছাত্রদের ছত্রভঙ্গ করতে লাঠিচার্জ করে পুলিশ। অভিযোগ সেই লাঠির আঘাতে গুরুতর আহত হয় বাঁকুড়ার একবাম ছাত্র যুব নেতা মইদুল ইসলাম মিদ্দা। শুরু হয় রাজ্য জুড়ে বাম ছাত্র যুবদের থানা ঘেরাও ও অবস্থান বিক্ষোভ কর্মসূচি।মেমারি ১ পূর্ব ও পশ্চিম এরিয়া কমিটির উদ্যোগে, এদইন পূর্ব বর্ধমানের মেমারি থানা ঘেরাও করে থানার সামনে বিক্ষোভ দেখায় বামপন্থি সংগঠনের ছাত্র-যুবরা। থানায় বিক্ষোভ দেখাতে গেলে, পুলিশ থানায় ঢুকতে বাধা দেয়। এবং এক পুলিশ কর্মী অশ্লীল ভাষায় মন্তব্য করেন। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে ছাত্র যুবরা ক্ষিপ্ত হয়ে থানা সামনে থাকা গেটের উপর উঠে থানায় ঢোকার চেষ্টা করে। থানায় ঢুকতেনা পেরেতারা গেটের সামনেই সামনেই অবস্থান বিক্ষোভে বসে পড়ে। এরপর দেখা যায় থানার সামনেই জি টি রোড এর উপর রাস্তা অবরোধ করতে। পরবর্তী সময়ে মেমারি থানা পুলিশের হস্তক্ষেপে বাম ছাত্র-যুবদের ৫জন প্রতিনিধি তারক মন্ডল, মেয়ে দফাদার, হাবিবুর মন্ডল ও তন্ময় মন্ডল ওসি দেবাশিস নিজের সাথে দেখা করেন। আলচনার পর তুলে নেওয়া হয় অবরোধ। প্রত্যাহার করে নেয়া হয় অবস্থান বিক্ষোভ। বাম ছাত্র যুবদের পক্ষ থেকে বলা হয়, বিষয়টি নিয়ে বড়বাবু সঙ্গে তাদের কথা হয়েছে। বড়বাবু তাদের আশ্বাস দেন বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হবে। যদি এমন ঘটনা ঘটে থাকে তার জন্য তিনি ক্ষমা চেয়েছেন এদিন প্রায় ঘন্টাখানেক ধরে চলে বিক্ষোভ কর্মসূচি।