|
---|
সংবাদদাতা,শাসন : পশ্চিমবঙ্গ ত্রিস্তর পঞ্চায়েত নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। লক্ষ্য স্থির রেখে রাজনৈতিক দল শেষ মুহূর্তের প্রচারে ঝাঁপিয়ে পড়েছে। বুধবার শেষ মুহূর্তে প্রচার কর্মসূচিতে ঝড় তুলেছে উঃ চব্বিশ পরগনা জেলা পরিষদের ৩৮ নং জেলা পরিষদের তৃণমূল কংগ্রেস প্রার্থী তথা মাদ্রাসা শিক্ষক সংগঠনের রাজ্য সভাপতি একেএম ফারহাদ। উল্লেখ্য বারাসাত -২ ব্লকের ৩৮ নং জেলা পরিষদের অন্তর্গত তিনটি অঞ্চল জুড়ে ব্লক তৃণমূল কংগ্রেসের নেতৃত্বদের সঙ্গে সকাল থেকে রাত পর্যন্ত জনসংযোগে মানুষের ব্যাপক সাড়া ফেলেছে তৃণমূল কংগ্রেস।ভোট প্রার্থী ফারহাদ বলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের উন্নয়নের উন্নয়ন ও দলীয় সাধারণ সম্পাদক তথা সাংসদ অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় এর বার্তা নিয়ে মানুষের দুয়ারে পৌঁছে ব্যাপক সাড়া পাওয়া যাচ্ছে। উল্লেখ্য বুধবার খড়িবাড়ি সাহাজীপাড়া,আন্দুলিয়া গ্ৰামের প্রতিটি বাড়িতে পৌঁছে গিয়ে অভাব অভিযোগ এর কথা শোনার পাশাপাশি আগামী দিনে সরকারি অর্থসাহায্যে পরিষেবা প্রদান করার আশ্বাস দেয় ফারহাদ।প্রখর রৌদ্র উপেক্ষা করে সারাদিন মানুষের দুয়ারে পৌঁছে ঘরের ছেলে ফারহাদ বলেন সুখে দুঃখে এলাকার মানুষের পাশে দাঁড়ানোর জন্য বদ্ধপরিকর তৃণমূল কংগ্রেসের কর্মীরা তাই কুৎসা, অপপ্রচার চালানো বিরোধীরা সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বিনষ্টের সাথে সাথে সামাজিক বৈষম্য যতই করানোর চেষ্টা করবে মা মাটি মানুষের কর্মীরা তার যোগ্য জবাব দেবে।
বলাবাহুল্য ভারতের দ্বিতীয় বৃহত্তম মুসলিম তীর্থস্থান ফুরফুরা দরবার শরীফের মতাদর্শে পরিচালিত রাজারহাট নিউটাউন মাঝেরআইট পীরডাঙ্গা দরবার শরীফের অন্যতম পীরজাদা তথা উঃ চব্বিশ পরগনা জেলা পরিষদের বিদায়ী বোর্ডের বন ও ভূমি স্থায়ী সমিতির কর্মাধ্যক্ষ বিভিন্ন সামাজিক কর্মসূচির সঙ্গে জড়িত একেএম ফারহাদ এলাকার মানুষের কাছে নিবিড় জনসংযোগে যে গ্রহণযোগ্যতা স্থাপন করতে পেরেছে বলে এলাকার মানুষের দাবী। এলাকার বয়োজ্যেষ্ঠ মানুষ হানিফ মোল্লা বলেন কাজের ছেলে হিসাবে দেগঙ্গা এলাকা সহ জেলার বিস্তীর্ণ এলাকায় উন্নয়নের ধারা রেখেছে তার প্রতিফলন আরও বেশি তরান্বিত হবে এ আমাদের দৃঢ় বিশ্বাস।তাই বাংলার শান্তি, সম্প্রীতি রক্ষায় মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের হাত কে শক্তিশালী করতে ফারহাদ সাহেবের মতো ব্যক্তিদের প্রয়োজন। সকালের পদযাত্রায় অঞ্চল তৃণমূল কংগ্রেসের পক্ষে উপস্থিত ছিলেন আব্দুল মান্নান আলি, এসরাইল, মেসবাহউদ্দিন, সেকেন্দার, হাফিজুল ইসলাম, রবিউল ইসলাম, সহিদুল ইসলাম, প্রমুখ।