|
---|
শরীফুল ইসলাম। নতুন গতি
মমতার বিগ্রেড সমাবেশ বিজেপিকে ভীত করেছে। ২৩ দলের অবিজেপি শক্তি গুলিকে একত্রিত করে ফেডারেল ফন্টের মুখ এখন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। ‘মোদি-শাহের’ জুটি তাই গদি হারানোর খোয়াব দেখছে। কেন্দ্রের বিভিন্ন এজেন্সি দিয়ে রাজ্য গুলিকে ভয় দেখাচ্ছে। সংবিধান ধ্বংস করার চক্রান্ত করছে। দেশের যুক্তরাষ্ট্রীয় কাঠামো ভেঙে ফেলার ষড়যন্ত্র করছে। প্রতিটি ভারতীয়ের ব্যাংকে লক্ষ টাকার গল্প শেষ, বেকারত্ব দূরীকরণের প্রতিশ্রুতি ব্যর্থ । নোট বদল ও জিএসটির ধাক্কায় দেশের সাধারণ মানুষের জীবন দুর্বিষহ। এই পরিস্থিতি থেকে জনবিরোধী মোদির অপসারণ আবশ্যক। মোদি -অমিত বিজেপির হাত থেকে দেশ -সংবিধান ও গণতন্ত্র’র সুরক্ষার স্বার্থে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কে সামনে রেখে বিজেপি বিরোধী শক্তিকে এককাট্টা করে লড়তে হবে। যার অভিমুখ হবে দিল্লি। উদ্দেশ্য একটি ধর্ম নিরপেক্ষ গণতান্ত্রিক শাসন।
আজ ,শুক্রবার, রানাঘাট মহকুমা শাসকের কার্যালয়ের সামনে মহকুমা তৃণমূল কংগ্রেসের ডাকে জনবিরোধী কেন্দ্রীয় সরকারের বিরুদ্ধে আহুত ধর্ণা মঞ্চে তৃণমূল কংগ্রেসের নেতৃত্বের বক্তব্য ছিল এই রকমই।
ধর্ণা মঞ্চে উপস্থিত ছিলেন নদীয়া জেলা পরিষদের সভাধিপতি রিক্তা কুন্ডু , সহ-সভাধীপতি দীপক বসু, মেন্টর বাণী কুমার রায়, রানাঘাট পৌরসভার চেয়ারম্যান পার্থ সারথি চ্যাটার্জী , বিধায়ক সমীর পোদ্দার, সত্যজিৎ বিশ্বাস এবং অন্যান্য।