দূর্গোৎসবে চাঁচল বিধানসভার ১২ টি পঞ্চায়েত এলাকায় পোশাক বিলি বিধায়কের

উজির আলী,নতুনগতি,চাঁচল:২৪ অক্টোবর 

    মহামারীর প্রকোপে ভেঙে পড়েছে অর্থনীতি,অর্থের অভাবে দিনমজুর পরিবারের নুন আনতে পান্তা ফুরোচ্ছে। তার মাঝেই আবার বাঙালীর বারোমাসে তেরো পার্বন। মহামারীতে আগমন ঘটেছে মা দূগ্গার। ফুলের মতো নিস্পাপ শিশুদের মনে পূজো মানেই নতুন জামা পরে বাবা মায়ের হাত ধরে দেবী দর্শন করা। রুজি রোজগার বন্ধ থাকার কারনে নিরূপায় দুস্থ পরিবারের বাবা মা এরা। উৎসবে সন্তানের মুখে মিস্টি হাসি কে দেখতে চায় না বলুন?

    মহামারীতে আগমন বাঙালীর শ্রেষ্ঠ উৎসবের।
    তাই এলাকার দরিদ্রতম বসবাসকারী মানূষ এবং ও তাদের শিশু সন্তানদের মায়াবী মুখ হয়ে উঠেছেন মালদহের চাঁচল বিধানসভার বিধায়ক আসিফ মেহবুব।

    দূর্গা উৎসবে চাঁচল বিধানসভার ১২ টি গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকায় পুরুষ-মহিলা থেকে শুরু করে শিশুদের পোশাক তুলে দিয়েছেন তিনি। প্রায় ৩ হাজার জনকে পোশাক বিলি করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন বিধায়ক আসিফ মেহবুব।
    প্রত‍্যেকটি পঞ্চায়েত এলাকায় একটি শিবির করে বিলি করা হয়েছে। তবে তা চলেছে এক সপ্তাহ ধরে।শনিবার মহাষ্টমীর দিনে খরবা জিপির আশাপুরের তা সমাপ্তি ঘটে। নতুন পোশাক পেয়ে খুশি সকলেই।

    চাঁচলের বিধায়ক আসিফ মেহবুব বলেন, পূজো মানেই শিশুদের আনন্দ, নতুন বস্ত্র পরে দেবী দর্শন ও দুষ্টুমী। মহামারীর কারনে দিন মজুর পরিবারের অবস্থা দুর্বিসহ। যেখানে দুমুঠো খাবার জোগানে হিমশিম খাচ্ছে পরিবারের মানুষজন, সেখানে নতুন বস্ত্র তো স্বপ্ন। তাই নিজের সাধ‍্যমতো চেষ্টা করলাম পাশে দাড়ানোর।
    পাশাপাশি সরকারি ও স্বাস্থ্য বিধি মেনে উৎসব পালন করার সচেতনতা বার্তা দিয়েছেন চাঁচল বিধানসভার বিধায়ক আসিফ মেহবুব।