|
---|
নিজস্ব সংবাদদাতা- সারা দেশজুড়ে চলছে চতুর্থ দফার লকডাউন। 31 শে মে এরপর আবার লকডাউন বাড়ার সম্ভাবনা রয়েছে কিন্তু তা সত্ত্বেও কমানো যাচ্ছেনা করোনা সংক্রমণ। বীরভূম জেলা দীর্ঘদিন গ্রীনজনে থাকলেও হঠাৎ বেড়ে গেল করোনা আক্রান্তের সংখ্যা।বাংলার বিভিন্ন রাজ্য থেকে পরিযায়ী শ্রমিকরা ঘরে ফিরতেই হু হু করে বাড়ছে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা । বীরভূম জেলার মুরারই-১ও ২ ব্লকে দু’দিনে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা 22 জন। মুরারই-১ ব্লকে 6 জন ও মুরারই-২ ব্লকে ১৭ জন। করোনা আক্রান্ত রোগীদের অধিকাংশই মুম্বাই চেন্নাই ফেরত । সোশ্যাল মিডিয়াতে একটা বিরাট অংশ মুরারই প্রশাসনের উপরে ক্ষোভ দেখিয়েছেন প্রত্যেকের দাবি লালা রস না আসার আগেই শ্রমিকদেরকে বাড়িতে পাঠিয়ে দেওয়া হচ্ছে কোয়ারেন্টাইন না করে। আবার অনেকে দাবি করেছেন বাড়িতে হোম কোয়ারেন্টাইন থাকতে কিন্তু যাদের বাড়িতে একটা রুম তারা কোথায় থাকবে? পাইকর গ্রামীণ হাসপাতালের স্বাস্থ্য আধিকারিক কার্তিক পাত্রর সাথে যোগাযোগ করলে তিনি কোনো মন্তব্য করেননি। মুরারই-২ ব্লকের বিডিও অমিতাভ বিশ্বাস তার কাছ থেকেও কোনো প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি এই ব্যাপারে। তবে একটি স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার দাবি লকডাউন শিথিল করার ফলাফল আমরা হাতেনাতে পাচ্ছি, মুরারইয়ের বহু জায়গায় লকডাউন অমান্য করা হয়েছে, বাজারে বহু মানুষের সমাগম দেখা গেছে। পাইকর থানা থেকে কিছুটা দূরেই হিয়াতনগর হাট রমরমিয়ে চলেছে প্রশাসনকে বলেও কোন সুরাহা হয়নি সেই ফল ভোগ করছি এখন আমরা।