দিগন্তিকার ইনোভেশনের সংখ্যা ইতিমধ্যে এগারোয় পৌঁছে গেল

সেখ সামসুদ্দিন : দিগন্তিকা বোস মেমারি ভি এম ইন্সটিটিউশন ইউনিট-২ এর দ্বাদশ শ্রেণীর ছাত্রী। জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে তার একের পর এক বৈজ্ঞানিক আবিষ্কারের জন্য পুরস্কৃত হয়ে চলেছে। দিগন্তিকার ইনোভেশনের সংখ্যা ইতিমধ্যে এগারোয় পৌঁছে গেল।
এই ১১তম আবিষ্কারের স্বীকৃতি হিসেবে আবার জাতীয় পুরস্কার প্রাপ্তি।বিজ্ঞান ও শিল্প গবেষণা কাউন্সিল, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রক, ভারতের সরকার ,(COUNCIL OF SCIENTIFIC & INDUSTRIAL RESEARCH MINISTRY OF SCIENCE & TECHNOLOGY, GOVT. OF INDIA, সৃষ্টি ও জ্ঞান, (SRISTI And Gian ) – এর মতো আন্তর্জাতিক গবেষণা প্রতিষ্ঠান ১৫ই অক্টোবর ভারতের প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি ড. এ পি জে আব্দুল কালাম স্যার এর নামাঙ্কিত জাতীয় পুরস্কার- ডাঃ এ.পি.জে. আবদুল কালাম ইউনাইটেড মাইন্ড চিলড্রেন ক্রিয়েটিভিটি এ্যণ্ড ইনোভেশন অ্যাওয়ার্ড ঘোষণা করলেন ওয়েবসাইট এর মাধ্যমে। পর্যালোচনা কমিটির সদস্যগণ ভারত সরকারের বিজ্ঞান ও প্রযু্ক্তি মন্ত্রনালয়ের ন্যাশানাল ইনোভেশন ফাউন্ডেশনের অধিকর্তা ডঃ বিপিন কুমার,
প্রফেসর অনিল কুমার গুপ্তা, (সিএসআইআর ভটনাগর ফেলো), পি ভি এম এম রাও, অধ্যাপক এবং প্রধান, ডিজাইন বিভাগ, আইআইটি- দিল্লি, ডাঃ বিশ্বজনানী সতীগেরী (প্রধান, সিএসআইআরটিটিডিএল), বিজয়া শেরি চাঁদ (অধ্যাপক ও চেয়ারপার্সন, রবি জে মঠাই সেন্টারের পর এডুকেশ্যানাল ইনোভেশন), আম্বরিশ ডংগ্রে, অধ্যাপক, আরজেএমসিআইআই, আইআইএম, প্রেমিলা
ডি ক্রুজ (অধ্যাপক, আইআইএম), নবদীপ মাথুর (অধ্যাপক, আইআইএমএ), ডঃ নীতিন মৌর্য (বিজ্ঞানী, এনআইএফ) এবং ডাঃ অনামিকা দে (সিইও, জিআইএএন এবং ভিজিটিং অনুষদ, আইআইএমএ)। বিশিষ্ট বিজ্ঞানীদের দ্বারা
এই বছর ২২টি রাজ্য এবং কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলি থেকে মোট নয়টি প্রজেক্ট জাতীয় পুরস্কারের জন্য নির্বাচিত হয়েছে। দিগন্তিকা এই পুরস্কারের জন্য নির্বাচিত হয়েছে। তার আবিষ্কার “Ear pressure reduction tool due to the use of mask” কিভাবে কাজ করে এটি- স্বাস্থ্যকর্মী, পুলিশকে দিনের দীর্ঘ সময় ধরে মাস্ক পরতে হয়, ফলস্বরূপ কানের উপর ক্রমাগত চাপ পরে। মাস্ক পরে থাকার ফলে কানে ব্যাথা অনুভব করে । এই সমস্যার সমাধানে একটি ফেলে দেওয়া প্লাস্টিকের সাহায্যে (বা কোনও নমনীয় বোর্ড) দিয়ে আমি একটি নকশা তৈরি করি যা আপনি যখন মাস্ক ব্যবহার করবেন তখন মাথার পিছনে আটকে থাকবে। ফলস্বরূপ, কানের উপর কোনও চাপ থাকবে না। ফলস্বরূপ, মাস্ক দীর্ঘ সময় ব্যবহার করলেও কানের কোনও ব্যথা বা সমস্যা হবে না।