ভোটার সিলিপ যদি বাড়ি বাড়ি পৌঁছে যেতে পারে তাহলে বাড়ি বাড়ি খাদ্য কেনো পৌঁছাবে না, যুক্তি সম্মত মন্তব্য করে সোস্যাল মিডিয়া ভাইরাল মুর্শিদাবাদের যুবক

ভোটার সিলিপ যদি বাড়ি বাড়ি পৌঁছে যেতে পারে তাহলে বাড়ি বাড়ি খাদ্য কেনো পৌঁছাবে না, যুক্তি সম্মত মন্তব্য করে সোস্যাল মিডিয়া ভাইরাল মুর্শিদাবাদের যুবক

    আলম সেখ, নতুন গতি, মুর্শিদাবাদ : করোনার সংক্রমণ কে রোখার জন্য ২২ এপ্রিল থেকে ১৪ মে পর্যন্ত সারা দেশব্যাপী লকডাউন চলছে কিন্তু গতকাল লকডাউনের সময় সীমা বৃদ্ধি করে ৩০ মে পর্যন্ত কার হয়। দুর্ভাগ্য বসত দেশের সরকার লকডাউনের সময় বৃদ্ধি ও বিদেশে ওষুধ রপ্তানি করার জন্য সিদ্ধান্ত গ্রহণ করতে পারছে কিন্তু দেশের অসহায় মানুষদের জন্য, ভিন্ন রাজ্যে গিয়ে বিপদের সম্মুখীন হয়েছে তাদের জন্য, রাতে না খেয়ে চোখে জল নিয়ে ঘুমিয়ে থাকা সেই সমস্ত অসহায় মানুষদের জন্য বিশেষ কোনো ব্যবস্থা নিতে চাইছে না সরকার। ঠিক এই অবস্থায় সরকারের দিকে আঙুল তুলে সোস্যাল মিডিয়া ভাইরাল মুর্শিদাবাদ জেলার বহরমপুরের সাগর খান নামের এক যুবক।

    মুর্শিদাবাদ মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালে সামনে একটি চশমার দোকানের যুবক এই সাগর খান, সমাজ কর্মী এই যুবক প্রতিনিয়ত দেশের প্রতিটি পরিস্থিতির উপর সোস্যাল মিডিয়া তে নিজের গুরুত্বপূর্ণ মন্তব্য প্রকাশ করে মানুষ কে সচেতন করেন যার কারণে সোস্যাল মিডিয়াতে মানুষের খুব প্রিয় এই যুবক। ইতিমধ্যে দেশের মানুষদের জন্য যেই খাদ্য সরবরাহের ব্যবস্থা করা হয়েছে এই বিষয় নিয়ে তিনি একটি মন্তব্য করে বলেন যে ভোটের সময় প্রতিটি বাড়িতে কি করে ভোটের স্লিপ পৌঁছে যায়, তখন প্রতিটি নেতা নেত্রী বাড়ি বাড়ি গিয়ে কি করে প্রচার করে, তাহলে কেনো আজ অসহায় গরিব মানুষেরা সঠিক পরিমাণে খাদ্য পাবে না, কেনো আজ এই কঠিন মুহূর্তে রেশন ডিলার গুলো মানুষকে সঠিক পরিমাণে খাদ্য দিবে না, ভোটের স্লিপ যদি প্রতিটা বাড়িতে পৌঁছতে পারে তাহলে প্রতিটা বাড়িতে খাদ্য পৌঁছানো বাধ্যতামূলক এই বলে সে মন্তব্য করে এবং মুহূর্তের মধ্যে তার এই মন্তব্য ভাইরাল হয়ে যায় সোস্যাল মিডিয়ায়।

    এই যুবক সম্পর্কে আরো যান গেছ যে তিনি সোস্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে যোগাযোগ করে অনেক অসহায় মানুষের সেবা করে চলেছেন, তিনি অসহায় রোগীদের কে সঠিক চিকিৎসা দেওয়ার জন্য প্রতিনিয়ত সরল পথ দেখিয়েয় চলেছে।