আমতা – উদয়নারায়নপুরে সেচ সমস্যা।

বাবু হক, নতুন গতি : চাষাবাদে দ্রুত ডিপ্টটয়েল সংস্কারের দাবি এলাকার কৃষকদের,,,, হাওড়া জেলার আমতা ও উদয়নারায়ণপুর বিধানসভা কেন্দ্রের উদয়নারায়ণপুর ও জয়পুর থানা এলাকায় গত ২০১৬ সালের ভয়াবহ বিদ্ধংশী বন‍্যার পর উদয়নারায়ণপুরের একটি ও আমতার দুইটি ডিপ্টয়েল ভিষণ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে এরপর থেকে এলাকার কৃষক পর্যায়ক্রমে জনপ্রতিনিধি ও বিভাগীয় দপ্তরে আবেদন নিবেদন করে আসছে কিন্তু কাজের কাজ কিছুই হয়নি। একবার জনপ্রতিনিধিদের কাছে ও আবারো বিভাগের আধিকারিকদের কাছে ঘুরেই চলেছে এলাকার কৃষক চাষাবাদে স্বার্থে। বিভাগের আধিকারিক দের সাথে যোগাযোগ করে জানা যায় উদয়নারায়ণপুরের ও আমতার বিধায়ক সমীর কুমার পাঁজা, অসিত বরণ মিত্র, সেই সঙ্গে হাওড়া জেলা পরিষদের কৃষি সেচ সমবায় কর্মাধ্যক্ষ রমেশ চন্দ্র পাল এলাকার কৃষকদের ও চাষাবাদের স্বার্থে বারোংবার বিভাগের আধিকারিকদের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছেন। ইতিমধ্যে আধিকারিকরা বিভাগের কর্মীদের নিয়ে তদন্ত করে দেখেছেন যে  এই তিনটি ডিপ্টয়েলকে পুনরায়, নতুন করে চালু করতে হবে ।একারণে এই তিনটি ডিপ্টয়েল এলাকার কৃষক চাষাবাদে ভিষণ ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন তা অস্বীকার করা যায়না। কারণ কৃষক সহজাত প্রবৃত্তির অনুসরণ করায় চাষাবাদ করতে গিয়ে দূর দূরান্ত থেকে হাজার কয়েক ফুট লম্বা লম্বা দমকলের জলডেলিভারী পাইপলাইন করে কেরসিন ও জলনিতে গিয়ে জলের, কেরসিন, দমকলের ভাড়া বা চার্জ দিতে হিমশিম খাচ্ছেন এলাকার কৃষক পরিবার ।

    এক ঘন্টায় ডেরশত টাকা, কেরসিন এক লিটার পঞ্চাশ টাকা,জল কর বিঘা পিছু একশত টাকা এই ভাবেই কৃষক চাষাবাদের স্বার্থে বাধ‍্যহচ্ছেন ।ফলে কৃষকরা আর্থিক ভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন পরিবারে চাষাবাদ থেকে রোজা গার করতে গিয়ে।অথচো এই ডিপ্টটয়েলের জল সরবরাহ সচল থাকলে অনেক টাই কৃষক চাষাবাদে লাভোবান হতেন ।আবার বেশ কিছু কৃষক চাষাবাদ না করে  বাধ‍্যহয়ে অন‍্যকাজে দিনমজুরের কাজ করছেন ।ঘনশ‍্যামচক ও জয়পুর উত্তর ,পূর্ব, এলাকার কৃষক পরিবার সূত্রে জানা গেছে।  এ সম্পর্কে বিভাগে যোগাযোগ করলে আধিকারিক সূত্রে জানা যায় গণ আবেদন ও জনপ্রতিনিধগন বিভাগে যোগাযোগ করার পর বিভাগ থেকে কর্মীরা ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি দেখে রিপোর্ট করেছেন ,আমরা সেই সকল রিপোর্ট আমাদের উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে পাঠানো হয়েছে, আশাকরি উর্ধ্বতন কর্মকর্তারা পরিস্থিতি দেখে যথাশীঘ্র সম্ভব ব‍্যবস্হা নেবেন। এই তিনটি ডিপ্টয়েল পুনরায় নতুন ভাবে চালু হবে একারণে কিছূটা সময় লাগছে বলে বিভাগ সূত্রে জানা গেছে।