|
---|
বাইজিদ মন্ডল, কুল্পি :- ২০২৩ সালের পঞ্চায়েত ভোটকে পাখির চোখ করে ঘর গোছাতে মরিয়া রাজ্যের শাসকদল। ইতিমধ্যেই সংগঠনকে ঢেলে সাজাচ্ছে তৃণমূল। তাই এখন থেকেই সাংগঠনিকভাবে জোরকদমে শক্তিবৃদ্ধি করতে এগোচ্ছে শাসকদল তথা তৃণমূল। গেরুয়া শিবিরকে এক ইঞ্চিও জমি ছাড়তে নারাজ তৃণমূল। তাই এখন থেকেই পঞ্চায়েত ভোটকে লক্ষ্য রেখেই বুথস্তরে কমিটি করে সংগঠনকে আরও মজবুত করে ঐক্যবদ্ধভাবে লড়বে তৃণমূল।
আজ কুল্পী রাজারামপুর অঞ্চলের তৃণমূল কংগ্রেসের নতুন কার্যালয় ফিতে কেটে উদ্বোধন করেন কূল্পী বিধায়ক জগরঞ্জন হালদার। তার পাশাপাশি রাজারামপুর অঞ্চল তৃণমূল কংগ্রেসের উদ্যোগে আয়োজিত হয় রাজনৈতিক কর্মী সম্মেলন প্রয়াত পঞ্চায়েত মন্ত্রী সুব্রত মুখোপাধ্যায় এর প্রকৃতিতে মাল্যদান করে,প্রদীপ উজ্জ্বোলন করে সভা শুরু হয় । এ দিন কচু বেরিয়া হাই স্কুল প্রাঙ্গণে স্থানীয় বুথের নেতা-কর্মী ও সমর্থকদের নিয়ে কর্মী সম্মেলন করা হয়েছে। সভায় কয়েকশো তৃণমূল কর্মী-সমর্থকেরা হাজির ছিলেন। কুল্পি বিধায়ক জগরঞ্জন হালদার তিনি জানান,বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সর্বস্তরের মানুষের কাছে উন্নয়ন পৌঁছে দিয়েছে। তাই আপনাদেরকেও সরকারি দলের কথা মাথায় ভেবে সাংগঠনিক ক্ষমতাকে বিস্তার করতে হবে। সাধারণ মানুষের সঙ্গে সম্পর্ক নিবিড় রাখতে হবে। দল যেন সাংগঠনিক পরিকাঠামোর মধ্যে আবদ্ধ থাকে। যাঁরা দলে আসবেন তাঁদের সঠিক পদ্ধতি অবলম্বন করে দলে ফিরিয়ে নেওয়া হবে। এ দিনের কর্মী সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন কুল্পি বিধায়ক জগরঞ্জন হালদার,প্রাক্তন রাজ্যের মন্ত্রী তথা মগরাহাট পশ্চিম বিধায়ক গিয়াসউদ্দিন মোল্লা,মন্দির বাজার বিধায়ক জয়দেব হালদার, ডায়মন্ড হারবার জেলা সাংগঠনিক আই এন টি টি ইউ সি সভাপতি শক্তিপদ মন্ডল,যুব সভাপতি সুপ্রিয় হালদার,রাজারামপুর অঞ্চল ছাত্র যুব নেতা আলী আকবর,আনোয়ার হোসেন সহ ব্লক ও অঞ্চলের আরও অনেকে।