|
---|
নিজস্ব সংবাদদাতা- শিক্ষা জাতির মেরুদণ্ড হলে, শিক্ষক হলো জাতির মস্তিষ্ক। একজন শিক্ষকই পারে একটি সুশিক্ষিত মস্তিষ্ক উপহার দিতে। প্রতিটি সুশিক্ষিত মানুষ গড়ে ওঠার পেছনে তার পরিবারের যতটা ভূমিকা রয়েছে তার চেয়ে বেশি ভূমিকা একজন শিক্ষকের। শিক্ষার আলো দিয়ে অন্ধকার সমাজকে আলোকিত করাই তাদের অন্যতম প্রধান কাজ। শিক্ষকগন প্রতিষ্ঠানে বেতনভোগী হলেও দেশ ও সমাজকে আলোকিত করতে তারা কোনরূপ বেতন নেন না।
তাদের ঋণ কখনো মেটাবার নয়। প্রতিটি শিক্ষার্থী তাদের শিক্ষকের কাছে আদর্শ এবং অনুকরণীয় মানুষ। সেই শিক্ষকদের আদর্শের কথায় বারবার বলছেন কবিগুরু কলেজ অফ এডুকেশন এর সম্মানিত শিক্ষার্থীরা। 2019 সালে পাইকর থানা এলাকার মোট 16 টি স্কুলের উচ্চ মাধ্যমিকের প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্থানাধিকারীদের কবিগুরু সম্মানে ভূষিত করা হয়। তাছাড়া প্রতিটি স্কুলের একজন করে দুস্থ ও মেধাবী ছাত্র-ছাত্রীদের আর্থিক
সহযোগিতা করা হয় কবিগুরু কলেজ অফ এডুকেশন এর পক্ষ থেকে। এই অনুষ্ঠানে প্রতিটি কৃতি ছাত্র-ছাত্রীদের হাতে সম্মাননা সাথে চারা গাছ তুলে দেওয়া হয়।কবিগুরু কলেজ অফ এডুকেশন এর ডিরেক্টর মেহেদী হাসান বাবু বলেন বর্তমানে ভারতবর্ষের সবথেকে বড় সমস্যা জল কষ্ট, সারা দেশজুড়ে শুরু হয়েছে বৃক্ষ ছেদন, প্রচুর পরিমানে গাছ কাটার ফলে তাপদাহ বইছে। আমরা আগামীতে যাতে এই পরিবেশকে সুজলা-সুফলা গড়ে তুলতে পারি তার জন্য আমাদের এই ছোট্ট প্রচেষ্টা ।এদিনের এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বীরভূম প্রান্তিক পত্রিকার সম্পাদক সুনীল সাগর দত্ত , কবি দীনবন্ধু দাস, বনমালী রায়, মেহেদী হাসান , মনিরুল ইসলাম, মোঃ কলিম উদ্দিন শেখ, আতাহারুল ইসলাম ছাড়াও বহু বিশিষ্ট ব্যক্তি।